স্টাফ রিপোর্টার : বেবিচকে দুর্নীতির মহোৎসব- এসব পুরনো হেডলাইন আবারও নতুন করে সামনে আসছে। আগের রুটিন দায়িত্বের প্রধান প্রকৌশলীকে নিয়ে সিন্ডিকেড নিউজ করে প্রশাসনের কানভারি করে তাকে আউট করার ক্ষেত্র তৈরি করা হয়েছে। এবারও আবার একই স্টাইলে নিউজ করে বর্তমান প্রধান প্রকৌশীকে পিআরএল-এর আগেই বিদায়ের ক্ষেত্র প্রস্তুত করা হচ্ছে। সাবজেক্ট সেই দুদকের মামলা-অভিযোগ। কিন্ত সংস্থার চেয়ারম্যান মহোদয় বলছেন মামলার চার্জশীটের আগে দোষী বলা ঠিক হবে না। আর যাকে কেন্দ্র করে দুর্নীতির রিপের্টৃ- তিনিও বলছেন, আমি দুর্নীতির সাথে জড়িত না। অবশ্য তিনি গত সরকারের আমলে বেশকিছু সময় প্রকৌশল ডিপার্টমেন্টের বাইরে ছিলেন।
১ ডজন প্রকৌশলীর বিরুদ্ধে দুদকের মামলার নেপথ্যে কজ্জন প্রকৌশলীর নাম বলে বেড়াচ্ছে অনেকে। এরমধ্যে একজন নাকি মামলাাও খেয়েছেন। একজন প্রকৌশী নি¤œ পদস্থ বাকি ২ জন উচ্চ পদস্থ। এদের মধ্যে একজন পদোন্নতি বন্ঞিত।
এ দিকে বর্তমান প্রধান প্রকৌশলী মার্চে পিআরএল-এ যাবেন, তার চাকরির মেয়াদ নাকি আপাতত এক্সটেনশন হচ্ছে না।
তাহলে প্রধান প্রকৌশলী হবার মতো যোগ্য আর কেউ নেই। ইএম-এর একজন বিতর্কিত। সিভিলে একজন মাত্র কয়েকদিন আগে এসই হলেন।
গুনজন শোনা যাচ্ছে এয়ারফোর্স থেকে নাকি প্রধান প্রকৌশলীর পদ পূরণ করা হতে যাচ্ছে।
তবে বেবিচক কতিপয় কর্মকর্তা আশংকা করছেন ৬ মেম্বারের মতো এ পদটিও যদি এয়ারফোর্স থেকে পদায়ন করা হয় তাহলে এ পদটিও হাতছাড়া হয়ে যাবে।
বেবিচকে গুনজন আছে সিন্ডিকেড নিউজের হোতারা কোটি কোটি টাকার ঠিকা কাজ বাগিয়ে নিয়েছে গত আমলে। একজন প্রকৌশীকে ডিপ্রাইভ করে নাকি অর্ধ কোটি টাকার ওপরে ঠিকা কাজ বাগিয়ে নিয়ে এক কুড়ি লাখের ওপরে কমিশন বাণিজ্য করে গেছেন।
এরা আওয়ামী আওয়ামী দোসর বলে অনেকে জানান। কেন্দ্রীয়ভাবে আওয়ামী দোসর সাংবাদিকদের তালিকা হলেও বেবিচকে এর ব্যতিক্রম। ফলে এরা আগের সরকারের আমলের মতোই এ সরকারের আমলেও বেবিচকে প্রভাবিত। এদের সিন্ডিকেড কবলে পড়ে নাকি সাবেক চেয়ারম্যান দুদকের মামলায় জড়িয়ে গেছেন বলেও শোনা যায়।