স্টাফ রিপোর্টার : গত ২৬ ফেব্রুয়ারি দিনভর বেবিচকে দুদক আতংকে কেটেছে। দুদক বেবিচকে হাজির হবার পর পরই প্রকৌশল বিভাগের সিভিল/.ইএম এবং হিসাব বিভাগের জনবল অফিস থেকে বের হয়ে গাডাকা দেয়। তারা আর সারাদিন অফিসে আসেননি। বিকাল ৫ টার পর ইএম-এর প্রকৌশলী একমাত্র খোরশেদ অফিসে হাজির হন।
এ দিকে সেমসুতে গত হজ মওসুমে ট্রলি কেনাকাটায় টেন্ডার এবং কার্যাদেশ দেবার সময় ডিডি করিম মোল্লা হজব্রত পালনে সৌদিতে অবস্থান করছিলেন। আর যে ঠিকাদারের মৌখিক অভিযোগের ভিত্তিতে দুদক মাঠে নেমেছে সেই ঠিকাদার লিখিত অভিযোগ করেনি , টেন্ডার সিডিউল কেনেনি, টেন্ডারে অংশ নেয়নি বলে একজন বেবিচক কর্মকর্তা জানান। প্রশাসনকে হয়রানি করার জন্য এ অভিযোগ, তদন্ত করা হচ্ছে বলে জানা যায়। তবে কার্যাদেশ পেয়ে কাজটি সম্পন্ন করেন রে ইন্টারন্যাশনালের জনৈক টুকু। তিনি শেখ পরিবারের সাথে ঘনিষ্ঠ বলে জানা যায়। এ ক্ষেত্রে সাবেক প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের প্রভাব খাটায় বলে জানা যায়।
গত ২৬ তারিখের ঘটনা ছাড়াও বেবিচকে দুদকের আছড় পড়েছে। ৮১২ কোটি টাকার দুর্নীতিতে প্রধান প্রকৌশলীর নামে ৪ টি মামলা হয়েছে। তাকে গ্রেফতারে আল্টিমেটাম দিয়েছে দুর্নীতি বিরোধী কমিটি। প্রকৌশল বিভাগের হাতগোনা ২/১ জন ছাড়া সবার বিরুদ্ধে দুদক তদন্তে মাঠে নেমেছে। ২ বউসহ প্রকৌশলী ইউনুসের নামে দুদক মামলা করেছে।
এ দিকে কক্সবাজার বিমানবন্দরে জেনারেটর মামলার তদন্ত কর্মকর্তার সাক্ষ্যর জন্য আগামি ৬ এপ্রিল/২৫ তারিখ নিধারণ করা হয়েছে।
Share this:
- Click to share on Facebook (Opens in new window)
- Click to share on Twitter (Opens in new window)
- Click to share on LinkedIn (Opens in new window)
- Click to share on Tumblr (Opens in new window)
- Click to share on Pinterest (Opens in new window)
- Click to share on Pocket (Opens in new window)
- Click to share on Reddit (Opens in new window)
- Click to share on Telegram (Opens in new window)
- Click to share on WhatsApp (Opens in new window)
- Click to print (Opens in new window)