স্টাফ রিপোর্টার : বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষ- বেবিচকে প্রকৌশল বিভাগ সিভিল এবং ইএম মিলে বদলির হিড়িক পড়েছে, বেশ কয়জনকে পদোন্নতিও দেয়া হয়েছে, পদায়ন, পোস্টিং, সংযুক্তি নিয়ে ব্যস্ত। গত ২০ দিনে ৩ বার বদলির অর্ডার করা হয়েছে।
এ দিকে ঢাকা এবং বাইরের বিমানবন্দরগুলোতে সহকারি প্রকৌশলীর পদ খালি থাকলেও পদায়ন করা হচ্ছে না। আবার এক সহকারি প্রকৌশলী ইএমকে প্লানিংয়ে দেবার সুপারিশ করা হয়েছে। তাকে বেবিচক চেয়ারম্যানের মহতী উদ্যোগে মানবিক কারণে বরিশাল বিমানবন্দরে বদলির পর তা বাতিল করার পর তাকে প্লানিংয়ে দেবার সুপারিশ করা হয়। কিন্ত ইএম-১ এবং ইএম-২-এ কমপক্ষে ১১ জন সহকারি প্রকৌশলরি প্রয়োজন হলেও কর্মরত আছে মাত্র ৪ জন। এতে ঠিকাদারি কাজে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টির উপক্রম হচ্ছে। এ দিকে ঢাকার বাইরের বিমানবন্দর- যেমন-বরিশাল, ঈশ^রদী, কক্সবাজার, সিলেটসহ অন্যান্য বিমানবন্দরে সহকারি প্রকৌশলীর পদ খালি থাকলেও পদায়ন করা হচ্ছে না।
ঢাকা ও ঢাকার ইএম-১/২/৩/৪ এবং সেমসুতে সহকারি প্রকৌশলীর প্রায় ১৫ পদ খালি থাকলেও একজনকে প্লানিংয়ে বসিয়ে দেয়া হচ্ছে। এতে প্রকৌশল বিভাগে অসন্তোষ সৃষ্টি হচ্ছে। শোনা যায়, বেবিচকের প্রকৌশল বিভাগে কাজের চেয়ে বদলির হিড়িক পড়েছে।
এ দিকে বছরের ৬ মাসের বেশি সময় পর প্রকৌশল বিভাগে ঠিকাদারি কাজের প্রাক্কলন পাস হবার পর প্রাক্কলন নিয়ে বাণিজ্য করছে সংশ্লিষ্ট প্রকৌশীলরা বলে ঠিকাদাররা বলে বেড়াচ্ছেন। অভিযোগ ওঠেছে, ঘুষ ছাড়া প্রাক্কলন মিলে না। কিছু কাজের ইস্টিমেট বা প্রাক্কলন ছাড়ার পর তা ফাইল পুটআপের অপেক্ষায় পড়ে আছে। আবার কিছু কিছু ফাইল তদবির ছাড়া ছাড়করণ হচ্ছে না। প্রধান প্রকৌশলীর রুমে ফাইল ঢুকার আগে ৩/৪ জায়গায় ফাইল স্থবির হয়ে আছে। এরপরও প্রধান প্রকৌশলীর রুমে ফাইল ঢুকছে না। কিছু ফাইল ঢুকার পর তা নাকি আবার কেটেছেটে সাইজ করা হচ্ছে বলে ঠিকাদাররা জানান।
Share this:
- Click to share on Facebook (Opens in new window)
- Click to share on Twitter (Opens in new window)
- Click to share on LinkedIn (Opens in new window)
- Click to share on Tumblr (Opens in new window)
- Click to share on Pinterest (Opens in new window)
- Click to share on Pocket (Opens in new window)
- Click to share on Reddit (Opens in new window)
- Click to share on Telegram (Opens in new window)
- Click to share on WhatsApp (Opens in new window)
- Click to print (Opens in new window)