বিশেষ সংবাদদাতা : সিভিল এবিয়েশনের ইএম বিভাগের প্রকৌশলী মাহমুদ হাসান সেলিমের জাল শিক্ষা সনদের তদন্তে ভাটা পড়েছে বলে সংশ্লিস্টরা জানান। সিএএবির চেয়ারম্যান বরাবর এ সংক্রান্ত অভিযোগ করার পর তা নিয়ে সিএএবির প্রশাসন বিভাগ মাঠে নামলেও পরবর্তীতে তা ভেস্তে গেছে। যার বিরুদ্ধে অভিযোগ (প্রকৌশলী সেলিম) ঠিক তাকে দিয়েই সনদ ক্লিয়ার করার জন্য অর্থাৎ আসল /নকল যাচাই করার জন্য সিএএবির প্রশাসন থেকে একটি দাপ্তরিক চিঠি দিয়ে যশোহর শিক্ষা বোর্ডে পাঠানো হয়। ঘটনার নায়ক আরেকটি সনদ এনে সিএএবির প্রশাসনে জমা দেয়। তারপর প্রশাসন চুপসে যায়।
এ ব্যাপারে গঠিত হয়নি কোন তদন্ত কমিটি। ডিডি (প্রশাসন) প্রকৌশলী সেলিমের পক্ষে সাফাই গাইছেন বলে অনেকে বলাবলি করে থাকেন।
এই ডিডি ( প্রশাসন) একই চেয়ারে পদোন্নতির পর থেকে দীর্ঘদিন বসে থাকলেও তাকে বদলির কোন পদক্ষেপ নিচ্ছে না সিএএবির প্রশাসন। বরং ডিডি (প্রশাসন) সিএএবির প্রশাসনকে কব্জা করে দিব্যি ছড়ি ঘুরাচ্ছেন বলেও অনেকে জানান। ডিডি (প্রশাসন) যখন এডি (প্রশাসন) তখন তার বিরুদ্ধে একটি জাতীয় দৈনিকে বিস্তারিত প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়। তার বিরুদ্ধে গোয়েন্দা রিপোর্টও ভেস্তে গেছে বলে শোনা যায়। টেন্ডারে অনিয়মসহ বদলি, পদোন্নতি, ডিপিসি- সব ক্ষেত্রে ডিডি (প্রশাসন) প্রভাব বিস্তার করে থাকেন বলে অনেকে জানান। সাবেক সদস্য প্রশাসন তার বিরুদ্ধে প্রশাসনিক এ্যাকশনে যাবার পূর্ব মুহূর্তে সুচতুর ডিডি (প্রশাসন) তাকে ম্যানেজ করে ফেলেন।
Share this:
- Click to share on Facebook (Opens in new window)
- Click to share on Twitter (Opens in new window)
- Click to share on LinkedIn (Opens in new window)
- Click to share on Tumblr (Opens in new window)
- Click to share on Pinterest (Opens in new window)
- Click to share on Pocket (Opens in new window)
- Click to share on Reddit (Opens in new window)
- Click to share on Telegram (Opens in new window)
- Click to share on WhatsApp (Opens in new window)
- Click to print (Opens in new window)