সিলেট বিমানবন্দর : ১৬ বছরে নিশ্চিদ্র নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদারকরণ, বেদখলকৃত কয়েক বিঘা জমি উদ্ধার, উন্নয়নমুলক কাজ ত্বরিতগতিতে চলছে, যাত্রী সেবার মান বাড়ছে, একজন অভিভাবকসুলভ পরিচালকের পক্ষেই এটা সম্ভব

স্টাফ রিপোর্টার : সিলেট ওসমানি আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে নিশ্চিদ্র নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদারকরণ, বিমানবন্দরের পাশে বছরের পর বছর কয়েকবিঘা বেদখলকৃত জমি উদ্ধার, যাত্রীসেবার মান উন্নয়নসহ ত্বরিতগতিতে উন্নয়নমুলক কাজ চলছে। ১৬ বছরের একজন অভিভাবকসুলভ পরিচালকের দ্বারাই এটা সম্ভব হয়েছে বলে ঠিকাদাররা জানান। বেবিচকের নতুন চেয়ারম্যান সিলেট বিমানবন্দর পরিদর্শন করে এমন চিত্র অবলোকন করেছেন এবং দ্রুত উন্নয়নমুলক প্রকল্প বাস্তবায়ন করার নির্দেশ প্রদান করেছেন।
সিলেট বিমানবন্দরে উন্নয়ন প্রকল্পের সাথে সংশ্লিষ্টরা জানান, পরিচালক হাফিজ আহমেদ সিলেট বিমানবন্দরকে একটি খুপড়ি ঘর থেকে আজ একটা আন্তর্জাতিক মানের বিমানবন্দরে পরিণত করতে অক্লান্ত পরিশ্রম করে গেছেন। যাত্রী সেবার মান বৃদ্ধিসহ আভ্যন্তরীণ ও আন্তর্জাতিক সব ফ্লাইট তদারকিরন, মনিটরিংকরণ, চোরাচালানি বন্ধসহ বিমানবন্দরের সার্বিক উন্নয়নে ও শৃংখলা আনয়নে পরিচালক হাফিজ আহমেদ কাজ করে যাচ্ছেন। দিন নাই রাত নাই যখনই কোন সমস্যা দেখা দিচ্ছে তখনই তিনি ওয়াকিটকি হাতে ছুটে যাচ্ছেন ঘটনাস্থলে তা সমাধানের জন্য, এটা যেন তার রুটিন কাজ।
সংশ্লিষ্টরা  আরো জানান, পরিচালক হাফিজ আহমদের কর্মকান্ডে বেবিচক কর্তৃপক্ষ সন্তষ্ট। ফলশ্রুতিতে তাকে ১৬ বছর যাবত সিলেট বিমানবন্দরের পরিচালকের দায়িত্ব দিয়ে রেখেছেন। এরমধ্যে পদোন্নতি দিয়ে পরিচালক পদটি স্থায়ী করা হয়েছে।
সংশ্লিষ্টরা জানান, হাফিজ আহমেদ যেন সিলেট বিমানবন্দরের অভিভাবক, সব জায়গায় অবাধ বিচরণ, ১৬ বছর সুনামের সাথে বিমানবন্দর পরিচালনা করছেন। গত ১৬ বছরে তার বিরুদ্ধে তেমন কোন অভিযোগ-অনুযোগ নেই-যা চোখে পড়ার মতো, সৎ ও দক্ষ কর্মকর্ত হাফিজ আহমেদ সিলেট বিমানবন্দরে উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রেখেছেন। কর্মকর্তা-স্টাফদের সাথে বন্ধুসুলভ ব্যবহার করছেন। কে বা কারা তার নামে অপপ্রচার করছে। তার ম্যানেজমেন্ট প্রশংসনীয়, চোরাচালানিদের আতংক পরিচালক হাফিজ আহমেদ।সরকার পতনের পর আওয়ামীলীগের অনেক নেতা-কর্মী বিমানবন্দরে প্রবেশ করতে চাইলেও কাউকে তিনি বিমানবন্দরের অভ্যন্তরে ঢুকতে দেননি। তার এই বিগত সময়ে উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রয়েছে, চেয়ারম্যান মহোদয় সিলেট বিমানবন্দর পরিদর্শন করে এর বাস্তবচিত্র পেয়েছেন, গণমাধ্যমে তা ফলাও করে প্রচারিত হয়েছে।