আবুল বাশার : এককালের ইপিআরের সিপাহি, বিএনপি-ফ্রিডম পাটির পৃষ্টপোষকদের নাসিংকারি, জাতির জনকের বন্ধু বলে নিজকে জাহিরকারি, ১৯৫৬ সালে আওয়ামীলীগকে ১ লাখ টাকার ডোনার সেজে যাওয়া, এমনকি সিকদার মেডিকেল কলেজে জাতির জনকের ম্যুরাল ভাংচুর করে নিজের ম্যুরাল স্থাপন করা সিনিয়র জয়নুল হক সিকদার এবং তার অতীত কর্মকান্ড, তার ছেলেদের কর্তৃক এক্সিম ব্যাংকের এমডিকে তুলে নিয়ে হত্যা প্রচেষ্টার অভিযোগে মামলা, অবশেষে নিজস্ব এয়ার এম্বুলেন্সে রোগি সেজে বিদেশে পালিয়ে যাওয়া, সর্বোপরি সিকদার গ্রুপের নিজেদের ব্যাংক ন্যাশনাল ব্যাংক লি: এবং অন্যান্য রাষ্টায়াত্ব ব্যাংক থেকে অনিয়মের মাধ্যমে ও বেনামে হাজার কোটি টাকা ঋণ নেয়ার অভিযোগ করা হয় এবং তা গণ মাধ্যমে ওঠে আসে, দুদকে অভিযোগ ধামাচাপা পড়ে যায় , সিকদার গ্রুপের এ সব অপরাধের খতিয়ান সম্বলিত একটি খোলা চিঠি নামে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রীসহ প্রশাসনের কিপয়েন্টে শরিয়তপুরবাসির পক্ষে পাঠানো হয়েছে। বিভিন্ন গণমাধ্যমেও উক্ত খোলা চিঠির অনুলিপি প্রেরণ করা হয়েছে। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বরাবর উক্ত খোলা চিঠিতে বলা হয়েছে,
বরাবর
মাননীয় প্রধানমন্ত্রী
প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়, তেজগাও, ঢাকা ,
বরাবর শরিয়তপুরবাসির পক্ষ থেকে খোলা চিঠি
বিষয় : এককালের ইপিআরের সিপাহি , বিএনপি-ফীডম পার্টির পৃষ্টপোষকদের নার্সিংকারি, জাতির জনকের বন্ধু বলে নিজকে জাহিরকারি, ৫৬ সালে আওয়ামীলীগকে ১ লাখ টাকার ডোনার পরিচয় দানকারি, বংগবন্ধুর মুরাল ভাংচুর করে নিজের ছবির মুরাল প্রতিস্থাপনকারি কে এই জয়নুল হক সিকদার : যিনি কিনা এক বাবার দুই স্ত্রীর এক স্ত্রীর সন্তানের মধ্য থেকে স্বাধীনতারর পরে ফুলে ফেপে পয়সাআলা হয়ে উঠলো , কি ছিলো তার তেলেসমতি ? খোলা চিঠি
মহাত্মন,
যথাবিহিত সবিনয় নিবেদন এই যে, বর্তমান সময়ের আলোচিত বিষয় এক্সিম ব্যাংকের এমডি এবং ডিএমডিকি গুলি হত্যা প্রচেষ্টাকারী, গুলশান থানায় মামলা, প্রশাসনের নাকেরডগায় সিকদারের নিজস্ব এয়ার এম্বুলেন্সে বিদেশে পাড়ি দেয়া সিকদার গ্রুপের এমডি এবং পরিচালক রন হক শিকদার এবং রিক শিকদার এং সিনিয়র শিকদারে বিভিন্ন সময়ের বিভিন্ন কর্মকান্ডঘটিত কতিপয় তথ্য-উপাত্য এলাকাবাসির পক্ষে উপস্থাপন করা হচ্ছে- যা ত্বরিতগতিতে তদন্ত সাপেক্ষে প্রয়োজনয়ি আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করলে দেশ ও জাতি উপকৃত হবে।
আপনার সদয় অবগতির জন্য জানানো যাচ্ছে যে, বিত্তবান সিকদার আজ সমাজে পয়সাওয়ালা দাপটের সাথে জীবনযাপন করছে আর অন্য দিকে আজ কেনোই বা তার অন্য মায়ের সন্তানরা তেলেসমতির অভাবে না খেয়ে লেবার হয়ে দিন যাপন করছে, আর জয়নুল হক সিকদার নিজেকে ৫০ সালের স্বনামধন্য ব্যাবসায়ী সাজিয়ে তার বাবা ৫০- এর দশকে আসামের নগদ ৩ কোটি টাকার মালিক জমিদার ছিলেন বলে প্রচার করে থাকেন, এমন কি হাজারো মানুষের কাছে এটাও প্রচার করে থাকেন যে ১৯৫৬ সালে তিনি নাকি বঙ্গবন্ধুকে ১ লাখ টাকা দিয়েছিলেন ?
অথচ বঙ্গবন্ধুর সাথের তৎকালিন কোনো সহকর্মি সিকদার কে চিনতো এমন প্রমান কোথাও খুজে পাওয়া যায় নাই ! এমন কি ৭১ এর পরে তার ভাতিজা জগন্নাথ কলেজের ছাত্রলীগের সভাপতি এম এ রেজার সাথে সাথে ঘুড়ে বেড়াতো এবং ভাতিজার নাম ব্যাবহার করে সিএন্ডবিতে সন্ত্রাসী করে ঠিকাদারি শুরু করেন । অথচ তিনি নিজেকে জাতির পিতার বন্ধু বলে প্রচার করে আওয়ামী সরকারের সময়ে বিভিন্ন সময়ে সরকারের মন্ত্রী সচিব উর্দ্ধতন কর্মকর্তাদের উপর মিথ্যা প্রভাব খাটিয়ে বিভিন্ন উপায়ে অবৈধ পন্থায় হাজার হাজার কোটি টাকা চুরি করে বিদেশে পাঠিয়েছে ?
ইতিহাসবিদদের কাছে সপ্তম আর্চয্য বিষয়ের মতো সিকদারের বিষয়টিও একটি আর্চয্য বিষয়ের মতোই ! কি ভাবে সিকদার নিজেকে বিএনপির সময় বি এন পির ডোনার বন্ধু, আর আওয়ামীলীগের সময় আওয়ামী পরিবারে বন্ধু , বঙ্গবন্ধুর বন্ধু এই নাম প্রচার করে বেচা- কেনা করে এসেছে ? ,
সিকদার পূর্ব পাকিস্তানের তৎকালিন বডার গার্ড ইপি আরের সামান্য সদস্য পদের চাকুরি ’৭০ সনে ছেড়ে ’৭১ সাল পর্যন্ত অনেক কষ্ট করে জীবন যাপন করেন, যে সময়কালে তার কোনো অস্তিত্ব দৃশ্যমান ছিলো না বলেই তার আত্মীয়স্বজন ও লোকমুখে শোনা যায়।
পরবর্তিতে এই ২০ দশক পর্যন্ত সন্ত্রাসী পুত্রদেরকে সংগে নিয়ে সন্ত্রাসী ফ্রীডম পার্টির লিবিয়ার ট্রেনিং প্রাপ্ত কামরুল ইসলাম ওরফে ডিস মোহন বর্তমানে সিকদার গ্রুপের পরিচালক যিনি ( পূর্বাচলের বিতর্কিত সেই আইকোন টাওয়ারের বিপরিতে চাওয়া লোনের সিইও এবং সিকদার গ্রুপের ( পরিচালক) জাপান জাপান কোম্পানি ও রাজউকের সাথে প্রজেক্টের চুক্তির স্বাক্ষরকারী) । মোহনের ফ্রীডম পার্টির ক্যাডারদের নিয়ে সিকদার গ্রুপ সৃষ্টির মাধ্যমে ভূমিদস্যুতা ও বিভিন্ন ব্যাংকের টাকা বিভিন্ন নামে বে -নামে প্রায় ৭ হাজার কোটি টাকা মানিলন্ডারিং- এর মাধ্যমে দেশের অর্থনৈতিকে পঙ্গু করে মানিলন্ডারিং করে সরকারের সংগে সু-সম্পর্কর মিথ্যা প্রচারনা করে বিভিন্ন কর্তা ব্যক্তিদের সহোযোগিতায় দেশের টাকা পাচার করে বিদেশ অবৈধ কার্যকলাপের স্বর্গ রাজ্য গড়েছেন।
এখনই সময় হয়েছে সিকদারদের বিভিন্ন অপকর্মের ফিরিস্তি বের করে গ্রেফতার করে বিদেশ থেকে পাচার করা টাকা ফেরৎ আনার।
সিকদারদের আর্থিক ও বিভিন্ন অনিয়মের ফিরিস্তি দুদুক দপ্তরে ও বাংলাদেশ ব্যাংকে ধামা চাপা পড়ে আছে টাকার বিনিময়ে, সরকারের উচিৎ এখনই এ সব তদন্ত করে দেখা।
জনাব জয়নুল হক সিকদার স্বাধীনতার পূর্বে ই,পি,আর বাহিনীর একজন সৈনিক পদে চাকুরিরত ছিলেন, তিনি ১৯৬৮ ‘র সময়ে রায়ের বাজারে অল্প কিছু জমি ক্রয় করে বসত স্হাপন করেন।
স্বাধীনতার সময়ে দস্যুতা করে কিছু হিন্দুদের জমি হস্তগত করে সেখানে ভুমির পরিধি বিস্তার করেন।
’৭১ এর তৎকালীন সাহসী ছাত্রলীগ নেতা জগন্নাথ কলেজের ছাত্র সংসদের ভিপি , জনাব এম এ রেজার আপন চাচা হওয়াতে সিকদার সাহেব , ৭১ পরবর্তিতে ভাতিজার প্রভাবে গণপূর্ত বিভাগে ঠিকাদারি ব্যাবসা শুরু করেন, এবং ভাতিজার সংগে সম্পৃক্ত হয়ে আওয়ামীলীগার হয়ে যান। কিন্ত বঙ্গবন্ধুর ততোটা কাছের হতে পারেন নাই তখন অথচ বঙ্গবন্ধুকে নাকি তিনি ১৯৫৬ সালে এক লাখ টাকা অনুদান করেছেন এমন গল্প উনি অহরহ একাধিক মানুষের সামনে একাধিক বার উচ্চার করেছেন।
অথচ সিকদার সাহেব ’৬৯ /৭০ সাল পর্যন্ত তৎকালিন (ই পি আর) বর্তমানের বিডিআরের/বিজিপির সামান্য একজন সিপাহির চাকুরি করতেন।
সিকদার এমন কথাও বলেন যে, তার বাবা নাকি ’৫০ সালে তিন কোটি ক্যাশ টাকার মালিক ছিলেন আসামে অথচ তখন ওয়েষ্ট বেঙ্গল সরকারের ষ্টেট ব্যাংকে তিন কোটি টাকা ছিলো কিনা সেটা তখনকার সরকারই জানতো না !
১৯৭৫ পরবর্তী ’৮০র দশকে জিয়াউর রহমানের বিএনপির এম পি চৌধুরী কামাল ইবনে ইউসুফের সংগে ধানমন্ডি ১৫ নং রোডে একটি যৌথ ব্যাবসা শুরু করেন যার নাম সিকদার ইউসুফ গার্মেন্টস এবং
এই সুবাধেই জনাব সিকদার সাহেব বিএনপির একজন শুভাকাঙ্খি ও আর্থিক ডোনার হিসাবে অল্প কয়েক দিনের মধ্যেই বিএনপির মধ্যে নিজের মজবুত অবস্হান তৈরি করে ফেলেন।
১৯৭৫ পরবর্তিতে বঙ্গবন্ধুর হত্যার পর হতেই সিকদার সাহেব নিজের উন্নয়নের স্বার্থে নিজের অবস্হানকে শক্ত করার জন্য বিএন পি এবং বঙ্গবন্ধুর ঘাতকদের সংগে গভীর সখ্যতা গড়ে তোলেন।
সেই ধারাবাহিকতায় সিকদার সাহেব ধানমন্ডি রায়ের বাজারে বঙ্গবন্ধুর ঘাতক কর্নেল রশিদ বজলুল হুদা, মাজেদ রিসালাদার, ডালিমের বিস্বস্ত কিছু সহোযোগী বডিগার্ড, লিবিয়ার প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত ধানমন্ডির ফ্রিডমপার্টির ডিপুটি কো – অর্ডিনেটর এবং ছাত্রলীগ নেতা চুন্নু হত্যা ও রায়ের বাজারে উপসচিব হত্যার আসামী বঙ্গবন্ধুর ৩২ নং বাড়িতে গুলি করার অন্যতম সদস্যদের ’৮০র দশক থেকে অদ্যাবদি সিকদার সাহেব লালনপালন করে রেখেছেন।
শুধু তাই নয় সিকদার গ্রুপের আর এন্ড আর এভিয়েশন ও পাওয়ার প্যাক লি: এর সিইও এবং পরিচালক সৈয়দ কামরুল ইসলাম ( ডিস মোহোন ) ,সিকদার গ্রুপের সাবেক পরিচালক ডিস মামুন, (মোহোন, লিংকন ও হুমায়নের বন্ধু ) এরা সকলেই একই সাথে লিবিয়াতে প্রশিক্ষন নিয়ে আসা ও ফ্রিডম পার্টির কুখ্যাত সন্ত্রাসী, এরা অদ্যাবদি সিকদার গ্রুপের সর্ব প্রকার কাজে সম্পৃক্ত ও নিয়োজিত আছে , পিচ্চি আমান, টিপন, হারুন, বিপ্লব, লিংকন সিকদার সাহেবের পি এস রিগ্যান। ফ্রিডম পার্টির এই কুখ্যাত সন্ত্রাসীদের সিকদার সাহেব ও তার ছেলেরা পৃষ্ঠপোষকতা করে আসছেন এবং তাদেরকে সিকদার গ্রুপের পরিচালক, পি এস পদে এবং বিভিন্নভা্বে শত শত কোটি টাকার আর্থিক বড় বড় লেনদেনের বিস্বস্ত অবস্হানে পদায়ন করে রেখেছেন ।
সিকদার সাহেবের সহোযোগীতায় ফ্রিডম পার্টির কুখ্যাত কর্নেল রশিদ ও বজলুল হুদার বিস্বস্ত লিবিয়ার ট্রেনিং প্রাপ্ত বঙ্গবন্ধুর ঘাতক দলের ক্যাডাররা একাধিকবার মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর গণভবনের রেড জোনে প্রবেশ করেছেন।
শুধু তাই নয় কথিত আছে সিকদার সাহেবের পুত্রদ্বয় বঙ্গবন্ধুর ঘাতক খুনি কর্নেল রশিদ, ফারুক, মেজর ডালিমের ঘনিষ্ট বন্ধু , আন্ডার ওয়ার্ল্ডের ডনদের নিয়ে একাধিকবার থাইল্যান্ডে কুটনীতিকদের নিয়ে বৈঠক করেছেন,
আওয়ামীলীগকে ক্ষমতা চুত্য করে বিএনপি কে ক্ষমতায় বসানোর জন্য এবং একাধিকবার দুবাই- লন্ডনেও বৈঠক করেছে তারা ,
গভীর তথ্য উপাত্তর জন্য সিকাদার পুত্রদের জিঘাঙবাদ করলেই সব উম্মচিত হবে।
সিকদার গ্রুপের সরাসরি পৃষ্ঠপোষকতায় এখনও বঙ্গবন্ধুর ঘাতক খুনি ও বি এন পির তারেক রহমান, গিয়াসউদ্দিন মামুন, ২১ আগষ্টের গ্রেনেড হামলার সাজাপ্রাপ্ত আসামী ও সিকদার গ্রুপের পারিবারিক বন্ধু ন্যাশনাল ব্যাংক থেকে সুবিধা প্রাপ্ত সিকদারের কলিজার টুকরা মোফাজ্জল হোসেন কায়কোবাদ গংরা সর্ব রকম সুবিধা পেয়ে যাচ্ছেন ।
সিকদার সাহেবের পুত্রদ্বয় ১/১১ তে বিএনপির তারেক, গিয়াস মামুন কোকোকে আর্থিক ও নির্বাসনে আর্থিক ও আবাসন সহোযোগীতা দিয়ে আসছে, যাহা লন্ডন ব্যাংকক মালেশিয়ায় এখনও সিকদার গ্রুপের সাহায্য অব্যাহত আছে ।
যার কারনে তারা খালেদা জিয়ার পরিবারের কাছ থেকে ব্যক্তিগত গভীর কৃতজ্ঞতা অর্জন করেছেনও বটে ।
এই জয়নুল হক সিকদার সাহেব, ১৯৯৬ সনে আওয়ামীলীগ সরকার গঠন করার সাথে সাথেই রায়ের বাজার সিকদার মেডিক্যাল কলেজের প্রধান ভবনের দেয়ালে বিশাল আকৃতির বঙ্গবন্ধুর একটি টাইলস- এর মোরাল তৈরি করে স্হাপন করেন,
মাননীয় প্রধানমন্ত্রী মহোদয় আওয়ামী ঘড়ানো মনে করে সিকদার সাহেব কে ফার্ষ্ট সিকিউরিটি ব্যাংক এবং মেডিক্যাল ও কারিগরি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের কিছু অনুমোদন দিয়ে পুরস্কৃত করেন !
কিন্ত অতীবও দু:খের বিষয় আওয়ামী সরকারের ক্ষমতা হারানোর পর মুহুর্তেই ২০০১ সালে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুর মোরাল পাথরের খচিত সুন্দর ছবিটি ভেঙ্গে অপসারণ করে সেখানে সিকদার সাহেব তার নিজের একটি ছবি প্রতিস্হাপন করে ফেলেন, এবং বিএনপির আপনজন হিসাবে নিজেকে বহাল রাখতে সক্ষম হন ।
সিকদার সাহেবের পুত্রদ্বয় রন হক ও রিক হক সিকদার ২০০১ সালে বি এন পি ক্ষমতায় অধিষ্ঠিত হওয়ার পরে বন্ধুত্বর নিদর্শন স্বরূপ তারেক ও মামুন কে তাদের ব্যবসা প্রতিষ্ঠান থেকে দুটি দামি ভলবো গাড়ি উপহার প্রদান করেন এবং এখনও লন্ডনে তাকে আর্থিক অনুদান অব্যহত রেখেছেন।
এ সব বিষয়ে বিস্তারিত তথ্যর জন্য সিকদার গ্রুপের কর্মচারি আশিক ও ফ্রিডম পার্টির মোহনকে জিজ্ঞাসাবাদ করলেই সব পাওয়া যাবে।
জয়নুল হক সিকদার সাহেবের পুত্রদ্বয় বিদেশী রাশিয়ান, চাইনিজ, থাই মেয়েদের দিয়ে সিকদার হাউসে উদ্ধর্তন কর্মকর্তাদের কে মনোরঞ্জন করিয়ে ব্লাকমেইলিং করে বড় বড় ফয়দা বাগিয়ে নেন এবং সেই সমস্ত ব্লাকমেইলিং ডুকুমেন্ট তৈরি করার দায়িত্বে নিয়োজিত থাকেন সিকদার গ্রুপের সিকিউরিটি চীফ ও ফ্রীডম পার্টির মোহোন পরিচালক থাকেন, আর গোপন ভিডিও- অডিও ধারন করার দায়িত্বে থাকে আশিক ও মাঈনুল,
যারা নাকি এক্সিম ব্যাংকের এম ডিকে গালিগালাজ করা, গায়ে হাত দেওয়া ,জোড় করে গাড়িতে তুলে আনা , মোবাইল কেড়ে নেওয়া হয়। অপরাধি রন সিকদারের বিদেশী বান্ধবীকে বিবাহকারী কর্মচারি আশিকরা।
গোপনে ভিডিও অডিও ধারনকারীদের গ্রেফতার করলে অনেক রাষ্ট্রিয় গুরুত্বপূর্ণ ডকুমেন্টস তাদের কাছ থেকে উদ্ধার করা যাবে বলে সকলের বিশ্বাস।
সিকদার পুত্রদ্বয় এমনই কিছু ভিডিও অডিও থাইল্যান্ডে ধারন করে রেখেছেন , যা নাকি রন হকের বান্ধবীকে বিবাহ করার অপরাধে রন সিকদারের হাতে শারিরিক আঘাৎ নির্যাতন ও চাকুরিচুত্যর শিকার হয়ে কর্মচারি আশিক , মদপ্য অবস্হায় তার বন্ধুদের সামনে এই গোপন তথ্য উম্মচন করে দিয়েছেন।
এই গোপন তথ্য ফাঁস করে দিচ্ছে শুনেই রন হক পুনরায় আশিককে আবার চাকুরিতে ফিরিয়ে নেন।
সরকার বিরোধী বিস্তারিত ডকুমেন্টস উদ্বার করার জন্য দ্রুত সময়ের মধ্যে আশিককে গোয়েন্দা সংস্হার দ্বায়িত্বে নিয়ে গুরুত্বপূর্ণ ডকুমেন্টস গুলো উদ্বার করা উচিৎ বলে অনেকেই মনে করেন।
সিকদার পুত্রদ্বয় গুলশানের উদয় টাওয়ারের মালিক রুমী নামের এক ব্যবসায়ীর মাধ্যমে অনেক কর্মকর্তার সাথে সম্পর্ক স্হাপন করে গলফ টুর্নামেন্টের আয়োজন করে সেখানে ব্যাংকের কোটি কোটি টাকা স্পন্সর করে নিজেদেরকে বহুল প্রচারের জন্য নিয়োজিত করে রাখেন কিন্ত নিজেদের উপার্জিত অর্থ দিয়ে কোথাও স্পন্সর বা অনুদান করার ইতিহাস নেই ।
শুনা যায় সিকদার পুত্রদ্বয় তারেক রহমান গিয়াসউদ্দিন মামুনের পার্টনার , পাপিয়ার একজন আপন লোকের মাধ্যমে গণপূর্ত মন্ত্রনালয়ের সাবেক মন্ত্রী মোশারফ সাহেব ও রাজউক চেয়ারম্যানের সাথে ব্যবসায়িক আতাত করে পুর্বাচলে আইকন টাওয়ার প্রজেক্টের কাজটি হাতিয়ে নেন,
যাহা জাপান এবং সিকদার কম্পানির সিইও পরিচালক ফ্রিডম পার্টির সৈয়দ কামরুল ইসলাম মোহনের মধ্যে স্বাক্ষরিত হয় ।
প্রজেক্ট পাইয়ে দেওয়ার ক্ষেত্রে রাজউকের সাবেক চেয়ারম্যান প্রতিনিয়ত সিকদারদের ডেরায় যেতেন, অনেকে মনে করেন সিকদার পুত্রের ধারন কৃত অডিও- ভিডিওর ব্লাকমেইলিং এর কারনেই যেতেন, নয়তবা উক্ত প্রজেক্টের সংগে নামে বেনামে ব্যবসায়িক সম্পর্ক আছে বিধায় যেতেন।
এ সব বিশদ কুকর্মের ফিরিস্তি পাওয়ার জন্য প্রাথমিক সুত্র ধরে সিকদারদের ডেরার কেয়ারটেকারদের কে জিঘ্যাসাবাদ করা অতীব জরুরী বলে সকলে মনে করেন ।
সিকদার গ্রুপ ন্যাশনাল ব্যাংক পর্ষদের সর্বস্ব হওয়ায় প্রায় ৭ হাজার কোটি টাকা তাদের বিভিন্ন স্বনামে ও বেনামে ভুয়া ঋন গ্রহণ করে বিদেশে পাঠিয়ে, অর্থ বৈভবের পাহাড় গড়ে তুলেছে বিদেশে, ফ্রিডম পার্টির ঘাতক মোহোনের নামেও হাজার কোটি টাকার অধিক ভুয়া ঋণ নিয়েছে ,
তাছাড়া ২১ আগষ্টের গ্রেনেড হামলার সাজাপ্রাপ্ত মোফাজ্জল হোসেন কায়কোবাদ বি নপির এমপিসহ ফ্রিডম পার্টির আরো অনেকের স্বনামে বেনামে ভুয়া ঋনের নিয়ে আত্মসাৎ করেছেন সিকদার গংরা।
এ সব দুর্নীতির বিষয়ে দুদুকে একাধিক মামলা রুজু হয়েছে, কিন্ত অদৃশ্য কারনে ফাইল চাপা পড়ে আছে ,
সিকদার গ্রুপেরর সাথে দুদুকের কিছু কর্মকর্তাদের সুসম্পর্ক থাকার কারনে সিকদার গ্রুপ নাকি ন্যাশনাল ব্যাংকের ক্রেডিট কার্ড উপহার স্বরূপ প্রদান করেছে, যাহা বিদেশে ভ্রমনকালিন সময়ের কার্ডের খরচ নাকি সিকদার গ্রুপ পুরন করে থাকেন ।
সিকদার পরিবার এতটাই ভয়ঙ্কর ও বেপরোয়া যে তারা কোনো সম্মানী ব্যক্তিদেরকে সম্মান করে না।
এমনি ঘটনা তাদের অহরহ যা নতুন কিছু নয়, বুড়া সিকদার নিজেও পিটিয়ে থাকেন ডাক্তার প্রফেসার বাহির ভিতরের আমির গরিব সকল শ্রেনীর মানুষদের, এমনি একজন অব: মেজর জেনারেল বিজয় কুমার সরকার সিকদার মেডিক্যাল কলেজের প্রিন্সিপালকে পিটিয়ে আধা মরা করেছে , তার অপরাধ ছিলো সিকদারের মুখ খারাপ কথা বলার প্রতিবাদ করাটা ।
অনেক সাংবাদিকদেরও পিটিয়ে অপমান করেছে।
সিকদার ও পুত্রদ্বয় ব্যাংকের চুরি করা অর্থের দাপটে মানুষকে মানুষ মনে করেন না।
কিছুদিন পূর্বে দৈনিক বাংলাদেশ প্রতিদিন পত্রিকায় সিকদার সাহেব বলেছেন পূর্বাচল প্রজেক্টে ৯৬ হাজার কোটি টাকা বিনিয়োগ করবেন অথচ সেই প্রজেক্টের জন্যই ৫০০ কোটি টাকা জোরপুর্বক এক্সিম ব্যাংক থেকে বাহির করতে গুন্ডামি করেছে সিকদার পুত্রদ্বয়, দরপত্রের শর্ত মোতাবেক যদি তাদের কাছে ৫০ / ৬০ হাজার কোটি টাকা না থাকে তাহলে তারা কাজ পেলো কিভাবে ?
তাও আবার ফ্রিডম পার্টির লিবিয়ার প্রশিক্ষনপ্রাপ্ত ঘাতক কর্নেল রশিদের বডিগার্ড ধানমন্ডির উপ -সচিবের হত্যাকরী কুখ্যাত সন্ত্রাসী সিকদার গ্রুপের পূর্বাচলের আইকন টাওয়ার প্রজেক্টের চুক্তিপত্রে স্বাক্ষরকারী ও পরিচালক (সি ই ও) সৈয়দ কামরুল ইসলাম মোহন , এতে কি মনে হয় না
সিকদার গ্রুপ শুধু ব্যাংকের টাকা চুরি আর মিথ্যা কথা বলা ছাড়া আর কিছুই পারে না ?
এই প্রজেক্টের সূত্র ধরেই সিকদারের টাকার উৎস এবং প্রজেক্টের দাখিলকৃত প্রস্তাবনার কাগজপত্র যাচাইবাছাই করা দরকার বলে সমাজের জ্ঞানীরা মনে করেন !!!
সিনিয়র সিকদার পূর্বাচলের প্রজেক্ট এলাকা পরিদর্শনকালে মাননীয় প্রধান মন্ত্রীকে একটা ৯৬ তলা ভবন উৎস্বর্গ করবেন বলে ঘোষনা দেন,
এটা নিয়ে জনগনের মাঝে বিভিন্ন রকমের প্রশ্ন জেগেছে ।
যেমন সিনিয়র সিকদার প্রধানমন্ত্রীর নাম ব্যবহার করে এখন ব্যাংক থেকে ৫০/৬০ হাজার কোটি টাকা চুরি করবে! , আবার কেউ কেউ বলছে প্রধানমন্ত্রী তার ছেলেদের কাজটি দিচ্ছেন তার জন্য উপহার স্বরূপ দিবে ! আবার কেউ বলছে বঙ্গবন্ধুর খুনির সহযোগীদের নামে এমন বড় প্রজেক্ট বরাদ্দ হয়েছে সেখানে আওয়ামীলীগ সরকার জেনেও কোন বাধা দেয় নাই ! আবার কেউ বলছে নিশ্চয়ই সিকদার পরিবার দেখেই ফ্রিডম পার্টির ঘাতককে সরকার আমলে নেয় নাই!
আবার কেউ কেউ বলছে সিকদার অনেক সুচতুর ও মিথ্যা প্রচারনায় নিজেকে বঙ্গবন্ধুর বন্ধু বলে প্রচার করে সম্মান সালাম নিতেও ব্যর্থ হন না ! যে কোনো পরিস্হিতিতেই নিজেকে সুযোগ বুঝেই সরকারের একজন আপন জন করে উপস্হাপন করে ফেলেন ।
অথচ বঙ্গবন্ধু তাকে চিনতো বা বঙ্গবন্ধুর সাথে তার সখ্যতা ছিলো -এমন কোনো ছবি বা স্মৃতিবিজড়িত কোনো ইতিহাস আজ অবদি কেউ দেখতে পায় নাই, বিএনপি সরকারের আমলে এবং আওয়ামীলীগ সরকারের ৯৬ সালের এবং বর্তমান সময়ে বিভিন্ন মন্ত্রী বা নেতাদের সাথে ফটোসেশন থাকলেও জাতির জনকের সাথে বা তার পরিবারের সদস্যদের সাথে জযনুল হক শিকদারের কোন ছবি বা ফটোসেশন নেই বা কেই দেখাতে পারেনি বা শিকদার উপস্থান করেনি বা তার অফিস বা বাসা বাড়ির ড্রইং রুমে জাতির জনকের সাথে কোন ছবি কেই দেখেনি। তবে সিকদারের ভাতিজা জগন্নাথ কলেজের ভিপি মরহুম এম এ রেজার চাচা হিসাবে তাকে তোফায়েল আহম্মদ, মরহুম আব্দুর রাজ্জাক তখনকার অনেক আওয়ামীলীগের নিচুস্তরের নেতা ও ঠিকাদাররা তাকে ছাত্রলীগের নেতা এম রেজার চাচা হিসাবে চিনতো, কিন্ত বঙ্গবন্ধু তাকে চিনতো এমন কোনো দালিলিক প্রমাণ কেউ দেখে নাই, শুধু সিকদারের নিজের মুখের কথা বাদে।
ব্যাংকের মালিক হওয়ার সুবাধে অনেক নেতা বা ব্যবসায়ীদের সাথে তার সখ্যতা হয়েছে স্বার্থের বিনিময়ে সেটা ঠিক, কিন্ত বঙ্গবন্ধুর পরিচিত ছিলেন সিকদার এমন কোনো তথ্য উপাত্ত আমরা কোথাও পাই নাই বা দেখি নাই! , শুধু ওনার নিজের গাওয়া গল্প থেকেই শুনতে পাই উনি নাকি বঙ্গন্ধুর বন্ধু ও কাছের আপজন ছিলেন !!!!
তবে অনেকর ধারনা বঙ্গবন্ধুর সাথে মরহুম এম এ রেজা ছাত্রলীগের জগন্নাথ কলেজের ভিপির সাথে সুসম্পর্ক ও কথাপোকথনের স্মৃতিবিজড়িত কাহিনিগুলো ওনার নিজের কাহিনি বলে প্রচার করে থাকেন।
না হলে তো সিকদারের সাথে বঙ্গবন্ধুর কোনো স্মৃতিবিজড়িত ছবি অবশ্যই থাকতো? এই মহান নেতার সাথে সম্পর্ক ছিলো এই স্মৃতি ধারন করে নাই এমন কোনো মানুষ দেখা যায় না, তাহলে সিকদারের থাকবে না কেনো? সিকদারের এ ধরনের অপপ্রচার অপকর্ম বঙ্গবন্ধু পরিবারের মান সম্মান ক্ষুন্ন করা ছাড়া আর কিছু না।
‘৮০ সাল থেকে জয়নুল হক সিকদার বিএনপি ও আওয়ামীলীগ সরকারের ছায়াতলে থেকে বঙ্গবন্ধুর খুনি কর্নেল রশিদের ফ্রিডম পার্টির রায়ের বাজারের উপ কো- অডিনটার ক্যাডার সিকদার গ্রুপের পরিচালক কামরুল ইসলাম মোহন, যে নাকি ঢাকা শহরের সকল পতিতাদের কাছে অতি পরিচিত এবং আপনজন যার এক মা দুই বাবা তার মধ্যে তার বাবা সৈয়দ নজরুল ইসলামের তিনি সিকাদার মেডিক্যালের ওপারে বসবাস করেৃ, মোহনের আরেক ভাই কবির মোহনের ডিস ব্যবসা পরিচালনা করে। সিকদারের আরো ফ্রিডম পার্টির ক্যাডার মামুন পিতা শুক্কুর মিয়া এবং হাজারীবাগ বিএনপির মহিলা দলের সম্পাদিকা রিজিয়া বেগমের ছেলে লিবিয়া ফেরত ঘাতক বজলুল হুদার ক্যাডার বডি গার্ড এবং সিকদারের পি এস রিগ্যানের বড় ভাই লিঙ্কন সকলকেই সিকদার তার কোম্পানীর আপন স্হানে লালন- পালন করে রেখেছে।
এমন আরো অনেকে খারাপ গোষ্ঠী তার দীর্ঘদিন ধরে আশ্রিত আছে ,
বাজারে প্রচারনা আছে শেখ রাসেলকে গুলি করে হত্যাকারি ঘাতক আমজাদ হোসেন ও রিসালদারকে কোলকাতায় অর্থ প্রেরনকারী ব্যক্তি নাকি সিকদার গ্রুপের পরিচালক সন্ত্রাসী সৈয়দ কামরুল ইসলাম মোহোন,
অথচ বঙ্গবন্ধুর খুনিদের সংগে যোগাযোগ রক্ষাকারী হিসাবে চিহ্নিত তাদের পৃষ্ঠপোষকতা করে আসছেন ’৮০ র দশক থেকে এই সিকদার ।
স্পষ্টভাবেই প্রতিয়মান হয় যে, সিকদার গ্রুপ সর্ব সময় আওয়ামী বিরোধী শিবিরকে সাহায্য সহোযোগীতা ও পৃষ্ঠপোষকতা করে থাকেন !
যেমন ১/১১ এর জরুরী সময়কালে কোকো, তারেক রহমান ও গিয়াস উদ্দিন মামুনকে আবাসন ও আর্থিক সাহায্য করেছেন।
তারই সূত্র ধরে বলতে হয় যাহা স্পষ্ট ভাবে দৃশ্যমান সিকদার গ্রুপ আওয়ামী সরকারের ১৯৯৬ সালে ক্ষমতা গ্রহণের পরে সর্বচ্চ সুবিধাভোগী এবং ১/১১ ’র জরুরী শাসনকালে বিএনপি দলটি সিকদার গ্রুপ কতৃক সবোচ্চ সুবিধা ভোগী দল হিসাবে চিহ্নিত ।
জয়নুল হক সিকদার তার একটি আত্ম্যজীবনী লিখেছেন এবং একটি ভিডিও সাক্ষাতের মাধ্যমে ইউটিউবে ডাউনলোড করে নিজেকে আওয়ামী ঘড়ানো উচ্চ আসনে আধিষ্টিত করার সবোচ্চ চেষ্টা করেছেন, আদৌতে সিকদার দুটি ডকুমেন্টারিতেই ৯০% মিথ্যার বসতিতে ভরপুর করেছেন ।
মিথ্যা তথ্য ডকুমেন্টের পরিক্ষা নিরিক্ষা করে দায়িত্ব প্রাপ্ত সংস্হার উচিত জন সম্মুখে প্রকাশ করা।
সিকদার এর চুরির আইটেমের বুদ্ধির শেষ নাই বটে,
সিকদার মেডিক্যালের নামে ২০১১ সালে ন্যাশনাল ব্যাংক প্রধান শাখা হতে একটি লাক্সারি প্রমোদ তরী ক্রয়ের জন্য ঋন নিয়ে এল সি করেন যাহার অস্তিত্ব পেপারস এবং জাহাজটি আজ অবদি ন্যাশনাল ব্যাংকে বা দেশের সীমানার মধ্যে ঢুকে নাই,
এমন মানিলন্ডারিং হাজারটি করেছে সিকদার তার মধ্যে এটি একটা দৃশ্যমান ঘটনা।
সিকদার গ্রুপ একই প্রজেক্ট বার বার বিভিন্ন নামে প্রস্তাবনা জমা দিয়ে জনতা ব্যাংক, অগ্রনী ব্যাংক, প্রধান শাখা এবং ফার্ষ্ট সিকিউরিটি গুলশান মহাখালী, দিলকুশা, ন্যাশনাল ব্যাংক এক্সিম ব্যাংক হতে ভুয়া ঋন নিয়ে মানি লন্ডারিং করে বিদেশে পাচার করেছে। এবার এক্সিম ব্যংকের এমডিকে হত্যা প্রচেষ্টাকারি সিকদার গ্রুপের এমডি রন হক সিকদার এবং রিক সিকদার তাদের নিজস্ব এয়ার এম্বুলেন্স করে বিদেশে পালানোর সব ব্যবস্থা করেছে সিভিল এভিয়েশনের ডিডি ফ্লাইট সেফটি সুশান্ত , কারণ হিসেবে জানা যায় ডিডি সুশান্তের ভাই প্রশান্ত শিকদার গ্রুপে চাকরি করেন। এর আগেও ডিডি সুশান্ত সিকদার গ্রুপের এভিয়েশন ব্যবসা আর এন্ড আর এভিয়েশনের ভারত থেকে এয়ার ক্রাফট ক্রয়ের ব্যাপারে জনতা/অগ্রণী ব্যাংক থেকে ঋণ পাবার ব্যাপারে সনদ প্রদান করে থাকেন বলে সিভিল এভিয়েশনে বিষয়টি ফাস হয়ে পড়ে।
এমন কি ফ্রিডমপার্টির মোহনের একই নামে তার আইডি পরিবর্তন করে ৪ টি নামে ভুয়া লোন নিয়েছ।
এমন তথ্যও ফার্ষ্ট সিকিউরিটি ব্যাংকে আছে।
অতএব বিনীত উপরোক্ত বিষয়ে তদন্ত করে ত্বরিত প্রয়োজনীয় আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণে মর্জি হয়।
বিনীত নিবেদক
শরিয়তপুরবাসির পক্ষে খোলা চিঠি-
অনুলিপি :
১) মাননীয় মন্ত্রী
স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, বাংলাদেশ সচিবালয়, ঢাকা।
২) স্বরাষ্ট্র সচিব, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, সচিবালয়, ঢাকা
৩)চেয়ারম্যান মহোদয়, দুদক , ঢাকা
৪)চেয়ারম্যান মহোদায় ,সিভিল এভিয়েশন অথরীটি, কুর্মিটোলা , ঢাকা
৫)আইজিপি, পুলিশ সদর দপ্তর, ঢাকা।
৬)অতিরিক্ত আইজিপি, সিআইডি, ঢাকা
৭)পুলিশ কমিশনার ডিএমপি, ঢাকা
৮)ডিজি, র্যাব, ঢাকা।
৯) ডিজি এনএসআই, ঢাকা।
১০)ডিজি, ডিজিএফআই, ঢাকা।
১১) গভর্নর, বাংলাদেশ ব্যাংক, ঢাকা।
১২)এমডি, জনতা ব্যাংক প্রধান কার্যালয়, ঢাকা
১৩)এমডি, অগ্রণী ব্যাংক, প্রধান কার্যালয়, ঢাকা
১৪)এমডি, এক্সিম ব্যাংক, প্রধান কার্যালয়, ঢাকা
১৫)এমডি, ন্যাশনাল ব্যাংক লি:, প্রধান কার্যালয়, ঢাকা
১৬) সকল জাতীয় দৈনিক/ ইলেকট্রনিক ও অনলাইন মিডিয়া, ঢাকা
চলবে