শুক্রবার, ১৭ মে ২০২৪, ১১:১৫ পূর্বাহ্ন
ব্রেকিং নিউজ:
সিএএবি : ৪ পরিচালকের বদলি : শাহজালালের এক্সিকিউটিভ ড্রাইক্টেরকে আবারও মিশনে বদলি

বিশেষ সংবাদদাতা : সিভিল এভিয়েশনের ৪ জন পরিচালককে বদলির কথা শোনা যাচ্ছে।কিন্ত এ তালিকায় মানব সম্পদ উন্নয়নের নাম নেই।
এ দিকে শাহজালাল বিমানবন্দরের এক্সিকিউটিভ ড্রাইরেক্টরকে আবারও মিশনে বদলি করা হয়েছ্।ে সংশ্লিষ্ট সূত্রে এ খবর জানা গেছে।
কিন্ত শাহজালালের এক্সিকিউটিভ ড্রাইরেক্টর মিশনের চেয়ে বিমানবন্দরের নির্বাহি পরিচালক পদে থাকতেই বেশি স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করেন বলে জানা যায়। আর সে জন্যই প্রথমবার তিনি মিশনে যাননি।
এ দিকে সহকারি পরিচালক প্রশাসন থেকে শুরু করে উপপরিচালক প্রশাসন পদে থাকার সময় নানা অভিযোগ আমলে না নিয়ে তাকে আবার পরিচালক মানব সম্পদ উন্নয়ন ও সাধারণ প্রশিক্ষণ পদে বদলি করা হয়েছে। কিন্ত তিনি তার সেই আগের চেয়ারেই বসে আছেন, সব প্রশাসনিক ফাইলে সই করছেন। তিনি সই করার পর পরিচালক প্রশাসন সই করছেন। প্রশ্ন ওঠেছে পরিচালক প্রশাসন কি দুইজন।
এ দিকে সিএএবির সব অফিসের ওয়েস্টেজ পণ্য বিক্রি করার জন্য একটি কমিটি গঠিত হয়েছে। দাপ্তরিক চিঠিতে সই করেছেন সহকারি পরিচালক প্রশাসন আবিদুর রহমান। এ জন্য সার্ভে কমিটির সভাপতি করা হয়েছে পরিচালক মানব সম্পদ ও সাধারণ প্রশিক্ষণকে। এ দাপ্তরিক চিরিঠ অনুলিপি সিএএবি সব ডিভিশনে সরবরাহ করা হয়েছে।
নিজের দপ্তরের আভ্যন্তরীন কেনাকাটা, আপ্যায়ন, টেন্ডার নিয়ন্ত্রণ, জ¦ালানি তেল নিয়ন্ত্রন কেরানি জাহিদ,এসকের সিন্ডিকেড করার পর এবার বিভিন্ন দপ্তরের ওয়েস্টেজ পণ্য বেচার মাতবিরও নিল পরিচালক মানব সম্পদ।
পরিচালক মানব সম্পদ উন্নয়ণ ও সাধারণ প্রশিক্ষনের টাইটেলে তিনি সিএটিসিতে ক্লাসও নিচ্ছেন আর প্রতি লেকচারে পাচ্ছেন প্রায় অর্ধলক্ষ টাকার মতো।
সহকারি পরিচালক পদে আসীন থাকার সময় তার বিরুদ্ধে নানা অভিযোগ ওঠে, গোয়েন্দা রিপোর্ট হয়, পুলিশি তদন্ত হয়, ্ একটি জাতীয় গণমাধ্যমে ফলাও করে প্রচার করে। এক পর্যায়ে সব ধামাচাপা পড়ে যায়। সাবেক সদস্য প্রশাসন হেমায়েত হোসেনের আমলে তার লাগাম ধরে টান দিলে তিনি উল্টো তার বিরুদ্ধে তথ্য- উপাত্ত সরবরাহ করে গণমাধ্যমে রিপোর্ট করিয়ে দুই দুইবার বদলি করান, পরে তিনি সিএএবি ত্যাগ করেন।
পরিচালক মানব সম্পদ- এর কথিত ভাগিনা হাকিম সোনাসহ ধরা পড়লেও মামার জোরে সদর দপ্তরের ডেচপাচ শাখায় কর্মরত।তার ব্যবহারে কর্মচারিরা অতিষ্ঠ, ফুসে ওঠছেন। তিনি বর্তমান সদস্য প্রশাসনকে কব্জা করে মাতাব্বরি করছেন বলেও কর্মচারিরা বলে বেড়াচ্ছেন। কারণ আন্ঞলিকতা বলে কথা-

এই ওয়েবসাইটের যে কোনো লেখা বা ছবি পুনঃপ্রকাশের ক্ষেত্রে ঋন স্বীকার বাঞ্চনীয় ।