শুক্রবার, ১৭ মে ২০২৪, ০১:০৫ অপরাহ্ন
ব্রেকিং নিউজ:
শাহজালাল বিমানবন্দর : সোনা জহির ধরা খেলেও বিতর্কিত প্রকৌশলীরা শাহজালালে: প্রধান প্রকৌশলীর আদেশকে থোরাইকেয়ার, প্রশাসনকে ম্যানেজ , জোরকরে কার্যাদেশ হাতিয়ে নেয়ার অভিযোগ, নীরিহ ঠিকাদারদের কান্না!

স্টাফ রিপোর্টার : শাহজালাল বিমানবন্দরে সোনাসহ প্রকৌশলী জহির ধরা খাবার পরও বিতর্কিত প্রকৌশলীরা শাহজালাল বিমানবন্দরে ঘাপটি মেরে বসে আছেন। এদের কারো কারো শাহজালাল থেকে স্ট্যান্ডরিলিজও কার্যকর হচ্ছে না। প্রধান প্রকৌশলীর আদেশকে থোরাইকেয়ার করা হচ্ছে। মূখ্য ভ’মিকা পালন করছে প্রশাসন বিভাগের কতিপয় সুবিধাভোগি কর্মকর্তা। তার উর্ধতন নির্বাহি প্রকৌশলীকে তুচ্ছ-তাচ্ছিল্য করা হয়ে থাকে।
এ দিকে শাহজালাল বিমানবন্দরের ইএম বিভাগের বিভিন্ন ঠিকাদারি কাজের কার্যাদেশ নিয়ে কাজ করতে শাহজালিালে নীরিহ ঠিকাদাররা হাজির হলে সহকারি প্রকৌশলী ইএম জোর করে কার্যাদেশ হাতিয়ে নিয়ে তার বাহিনী দিয়ে কাজ করাচ্ছেন বলেও ঠিকাদারা অভিযোগ করেন। এদের কান্নাও ওই প্রকৌশলীর মন গলাতে পারে না, এতে করে নীরিহ ঠিকাদাররা হয়রানির শিকার হচ্ছেন। ওই প্রকৌশলীকে দুই দুইবরি শাহজালাল বিমানবন্দর থেকে বদলি করা হলেও তিনি শাহজালাল বিমানবন্দর ছেড়ে যাননি।্ এ ক্ষেত্রে প্রধান প্রকৗশলীর আদেশকে থোরাইকেয়ার করা হচ্ছে।দুদক তার টিকিটিও স্পর্শ করতে পারেনি। তার বর্তমান পদবির সাথে( সহকারি প্রকৌশলী ইএম) নিয়োগপত্রের দেয় পদবির মিল নেই বলে জানা যায়, –যা তদন্ত করলেই বের হয়ে আসবে।
ইএম বিভাগের আরেক সহকারি প্রকৌশলী মাহমুদ হাসান সেলিম- যিনি ২১ দিন জেলে খেটেছেন, শিক্ষা সনদ জালিয়াতির অভিযোগও রয়েছে তার বিরুদ্ধে, দুদকের দুর্নীতির অভিযোগ থেকে তাকে নাকি রেহাই দেয়া হয়েছে।
এই বিতর্কিত প্রকৌশলীদের গোস্বামির আমলে ঢাকার বাইরে বদলি করা হলেও এ আমলে তারা ঢাকায় ঘাপটি মেরে বসেছেন।এদের বিরুদ্ধে তদন্ত করে প্রশাসনিক ব্যবস্থা নেয়ার দাবি করছেন সংশ্লিষ্টরা।

এই ওয়েবসাইটের যে কোনো লেখা বা ছবি পুনঃপ্রকাশের ক্ষেত্রে ঋন স্বীকার বাঞ্চনীয় ।