শুক্রবার, ১৭ মে ২০২৪, ১২:২৮ অপরাহ্ন
ব্রেকিং নিউজ:
সিভিল এভিয়েশন : উচ্চ পদস্থ কর্মকর্তার দরজায় লাথ্থি, চেয়ার খাওয়ার হুমকি : ৩শ ’ কোটি টাকার কাজ দিয়েছে প্রকৌশলী সিন্ডিকেড! দুদকের ভয় দেখিয়ে এ সব কাজ হাতিয়ে নিচ্ছে ঠিকাদার খুররম!

স্টাফ রিপোর্টার : সিভিল এভিয়েশনে ঠিকাদার খুররম এখন একাই একশ’। দুদকের ভয় দেখিয়ে প্রতি অর্থবছরে সিভিল এবং ইএম বিভাগ থেকে একাই শত শত কোটি টাকার ঠিকাদারি কাজ হাতিয়ে নিচ্ছে বলে অভিযোগ ওঠেছে। প্রায় ১ ডজন উপ/ সহকারি প্রকৌশলী সিন্ডিকেড মিলে এসব কাজের ইস্টিমেট তৈরি করে ঠিকাদার খুররমের ফার্মকে তা সরবরাহ করা হচ্ছে । এদের মধ্যে সিভিলের সহকারি প্রকৌশলী ইসমাইল হোসনসহ ৬ সিন্ডিকেড প্রকৌশলী, ইএম- –এর আছালতের নেতৃত্বে ৬ প্রকৌশল্।ী এক্সইএন, এসি এদের হাতে জিম্মি। ওরা প্রধান প্রকৌশলীর নাম ভাংগিয়ে চলছে। প্রশ্ন ওঠেছে ওরা কি তাহলে প্রধান প্রকৌশলীর সিন্ডিকেড। প্রধান প্রকৌশলীও নাকি ওদের হাতে জিম্মি, কারণ ওরা দুদকের ভয় দেখায়, রাজনৈতিক প্রভাব বিস্তার করে। এদের মধ্যে সোনা জহির ধরা খেয়েছে, ৩ বার বদলির পরও প্রকৌশলী ইএম শাহিনুর আলম বহাল, প্রকৌশলী ইএম সেলিমের বিরুদ্ধে জেল খাটা, জাল সনদ, বয়স টেম্পারিং-এর মতো গুরুতর অপরাধ আমলে নেয়া হয়নি, দুদক নাকি তাকে দায়মুক্তি দিয়েছে।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, থার্ড টার্মিনালের প্রায় শতকোটি একটি ঠিকাদারি কাজ একটি বৃহৎ কোম্পানির থেকে নাকি ঠিকাদার খুরররম হাতিয়ে নিয়ে ওয়ার্কঅর্ডার নিয়েছে তার ফার্মের নামে।আর এ সব কথা বলে বেড়াচ্ছে সিএএবির ঠিকাদাররা। এ নিয়ে একটি গণ মাধ্যমে প্রতিবেদনও সম্প্রতি প্রকাশিত হয়েছে।
সংশ্লিষ্ট কাজের ওই ফাইলে স্বাক্ষর না করায় গত কোরবানি ঈদের আগের ঠিকাদার  খুররমের নেতৃত্বে  উচ্চ পদস্থ কর্ম কর্তার  রুমের দরজায় লাথ্থি মেরে সাউটিং করতে থাকে,  চেয়ার খেয়ে ফেলার হুমকি দেয়া হয়।
এ ব্যাপারে কথা বলতে ওই  উচ্চ পদস্থ কর্ম কর্তার  সেল ফোনে বার বার কল করা হলেও তিনি রিসিভ না করায় তার বক্তব্য পাওয়া পায়নি।
পিএ জানান, এ ধরনের ঘটনা ঘটেছে ঈদের আগে, আমরা তখন অফিসে ছিলাম না।
একই ঘটনা ঘটেছিল ৯৬-৯৭ সালের দিকে। ৮ লাখ টাকার একটি ঠিকাদারি কাজকে ৮০ লাখ টাকায় ইস্টিমেটে সই না করায় ওই সময় তখনকার তত্বাবধায়ক প্রকৌশলীকে তার রুমে অবরুদ্ধ করা হয়েিেছল, পুলিশ এসে তাকে উদ্ধার করে, বেশ কয়েকমাস তিনি পুলিশ প্রহরায় অফিস করেন।ওই প্রকৌশলী দুদকের মামলায় সাসপেন্ডকৃত।ৃ

এই ওয়েবসাইটের যে কোনো লেখা বা ছবি পুনঃপ্রকাশের ক্ষেত্রে ঋন স্বীকার বাঞ্চনীয় ।