শুক্রবার, ১৭ মে ২০২৪, ০৩:০৯ অপরাহ্ন
ব্রেকিং নিউজ:
ঢাকা কাস্টমস হাউজ : কুরিয়ারে আবার রামরাজত : মামা-ভাগিনা , নাজির শীর্ষে: নিষিদ্ধ ১৭ ব্যবসায়ী সক্রিয়

স্টাফ রিপোর্টার : ঢাকা কাস্টমস হাউজে কমিশনার এবং কুরিয়ার শুল্কায়নের এসি( সহকারি কমিশনার) বদলি হবার পর আবার কুরিয়ারে রামরাজত্ব শুরু হয়েছে বলে সাধারণ ব্যবসারিা জানান। দুই নম্বর পদ্ধতিতে কতিপয় ব্যবসায়িরা সিন্ডিকেড, সিন্ডিকেড বাণিজ্য করছে, প্রতিদিন শত শত বিল এন্ট্রিতে শতভাগ কায়িক পরিক্ষা না করেই গেট কন্ট্রাক্টে‘ দে টান’ পন্য নিয়ে যাচ্ছে বলে গোয়েন্দা সংসংস্থা জানতে পেরেছে, গোয়েন্দা সংস্থা বিষয়টি খতিয়ে দেখছে। কাস্টমসের তদন্তে গোপন পাচওয়ার্ড জালিয়াতির ঘটনা ধরা পড়লেও এবং কমপক্ষে ৭-৮জন সিএন্ডএফ ব্যবসায়ির থেকে লাখ লাখ টাকা জরিমানা আদায় করা হলেও আবার পাচওয়ার্ড ব্যবসায়িদের হাতে চলে যাচ্ছে বলে সাধারণ ব্যবসায়িরা আলোচনা করছেন। ইতিপূর্বেও এ সংক্রান্ত ঘটনায় রাজস্ব কর্মকর্তা হালিমকে সাসপেন্ড করা হলেও ডি-মিনিমাইজ শাখায় দীর্ঘদিন ধরে কর্মরত রাজস্ব কর্মকর্তা খবির উদ্দিন ।
এ দিকে কুরিয়াওে বদলিকৃত অতিরিক্ত কমিশনার কর্তৃক ১৭ সিএন্ডএফ ব্যবসায়িকে নিষিদ্ধ করা হলেও তারা পুরোদমে সক্রিয়্, এদের টিকিটিও স্পর্শ করতে পারলো না কাস্টমস কর্তৃপক্ষ। এদের মধ্যে ভাগিনা মোখলেস দীর্ঘদিন কুরিয়ারে প্রবেশ করতে না পারলেও বর্তৃমানে পুরোদমে প্রবেশ করে ‘দে টান’ কার্যক্রম করছে বলে ব্যবসায়িরা জানান। মামা রাইদুল, ডিপিএস খাচার নাজির, নব্য নেতারা সিন্ডিকেড, সিন্ডিকেড বাণিজ্য করছে, একদিনে শত শত পেপারসে বিল অব এন্টি্েরত পণ্য শতভাগ কায়িক পরিক্ষা না করেই পণ্য নিয়ে যাচ্ছে বলে গোয়েন্দা সংস্থা খতিয়ে দেখছে। এডিসির নেতৃত্বে অভিযান চালিয়ে পিচ্চি আলামিনের আশকোনার ঢেরা থেকে কয়েক কোটি টাকার পণ্য আটক করলেও সেই আলামিন আবারও কুরিয়ারে রামরাজত্ব করছে গোয়েন্দা সংস্থা খতিয়ে দেখছে।কয়েকদিন আগে ৪ কোটি টাকার ওপরে মেমরি কার্ড জব্দ করা হয়েছে।
কুরিয়ারে এ সব কার্যক্রমে রাজস্বের বারোটা বাজছে। আগে যেখানে এক কোটি থেকে দেড় কোটি টাকার রাজস্ব আদায় হতো সেখানে অর্ধেকে নেমে এসেছে বলে জানা যায়। তবে গেটে যারা দায়িত্বরত তারা বিভিন্ন খাচা ও সিএন্ডএফ দেও থেকে সুবিধা দিচ্ছে।
নতুন ডিসি তিনি চেষ্টা করছেন কুরিয়ারে শৃংখলা ফিরিয়ে আনার জন্য, রাজস্ব প্রতিদিন ১ থেকে দেড় কোটির ওপরে আদায়ের জন্য।
কিন্ত গেটে কর্মরত কাস্টমস কর্মকর্তারা দুনম্বর পদ্ধতিতে সিদ্ধহস্ত ব্যবসায়িদের সাথে এবং শতাধিক খাচা কর্তৃপক্ষের সাথে মিলেমিশে একাকার হয়ে যাচ্ছে বলে গোয়েন্দা সংস্থা জানতে পেরেছে।
নাজির আংগুল ফুলে কলাগাছ : এককালের কাস্টমস সরকার নাজির আংগুল ফুলে কলাগাছ, নতুন খাচার মালিক, নতুন সিএন্ডএফ লাইসেন্সের মালিক, প্রতিদিন দুই নম্বরি পদ্ধতিতে পণ্য টে দান করছে, মেমরিকার্ড পাচারের সাথে তার সংশ্লিষ্টাতা আছে কিনা তা গোয়েন্দা সংস্থা খতিয়ে দেখছে।

এই ওয়েবসাইটের যে কোনো লেখা বা ছবি পুনঃপ্রকাশের ক্ষেত্রে ঋন স্বীকার বাঞ্চনীয় ।