শুক্রবার, ১৭ মে ২০২৪, ০৮:৩৫ পূর্বাহ্ন
ব্রেকিং নিউজ:
অবশেষে সেই এক্সইএন-এর ইএম-২-তে জয়েন , ১ মাসও থাকতে পারলেন না এক্সইএন মামুন

স্টাফ রিপোর্টার : বদলিকৃত স্থানে দুই দুইবার যোগদানে বাধা, এসির সাথে হটটক, প্রধান প্রকৌশলীর ১ মাস সময় বেধে দেয়া- এসব কিছুকে ছাপিয়ে অবশেষে প্রকৌশলী শফিকুল ইসলামকে গত ১৪ অক্টোবর ইএম-২-তে এক্সইএন পদে যোগদানের সুযোগ দেয়া হয়েছে। আগামি ১৭ অক্টোবর রোববার দায়িত্ব হ্যান্ডওভার-টেকওভার হবে অর্থাৎ একজন দায়িত্ব বুঝে নিবেন অন্যজন দায়িত্ব বুঝিয়ে দেবেন। একুশ শতকের কাগজ ‘একুশে বার্তা’র অনলাইন সংস্করণে এ নিয়ে দুটি প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়। টনক নড়ে কর্তৃপক্ষের।
চলতি অর্থবছরের রানিং ৪ মাসের মাথায় ইএম-২-এর একজন দায়িত্বশীল এক্সইনকে বদলি করায় ঠিকাদারি কাজের ওপর প্রভাব পড়বে কিনা- এ নিয়ে সংশ্লিষ্টরা ভাবছেন। অনেকে আবার খুশিই হয়েছেন, আবার অনেকে অখুশি। একজন ঠিকাদার প্রকাশ্যে চ্যালেন্ঞ ছুড়ে দিয়েছিলেন‘ প্রকৌশলী মামুনের কিচ্ছু হবে না, পত্রিকায় লেখালেখি করলেও মামুনের কিচ্ছু য়ায়-আসেনা। তিনি বহাল থাকবেন। তিনি প্রকাশিত রিপোর্টকে কেন্দ্র করে বিরূপ মন্তব্যও করে বসেন। আর এই ঠিকাদার এক্সইন মামুনের আমলে ঠিকাদারি ব্যবসায় সাকসেস। আবার কতিপয় ঠিকাদারকে ঠিকাদারি কাজ না দেয়ায়, রুম আটকানো, বন্ধ করে দেয়া, পাত্তা না দেয়া- এক্সইন মামুনের এ সব কান্ডে তার বদলিতে এরা খুব খুশি হয়েছেন।
বর্তমানে এক্সইএন ইএম-২-তে যাকে বদলি করা হলো তিনি নাকি শিল্পী মানুষ, বাজনার তালে গানটান গান, তাকে অনেকে ষড়যন্ত্রকারি হিসেবে জানে। তিনি নাকি বর্তমান প্রধান প্রকৌশলীর বিরুদ্ধে সাবেকের কাছে কান ভারি করতেন। তবে তিনি কাজের ক্ষেত্রে কতটুকু দক্ষতার পরিচয় দেবেন- সেটাই বড় কথা। সময়ই বলে দেবে তিনি কি কাজ করছেন। তিনি কোন ঠিকাদারকে পকেটে নেবেন না আবার নীরিহদের বন্ঞিত করবেন না- এমন মনোভাব থাকাই ভাল।

 

এই ওয়েবসাইটের যে কোনো লেখা বা ছবি পুনঃপ্রকাশের ক্ষেত্রে ঋন স্বীকার বাঞ্চনীয় ।