শুক্রবার, ১৭ মে ২০২৪, ০৩:০৮ অপরাহ্ন
ব্রেকিং নিউজ:
এয়ারপোর্ট সৌদি মসজিদ থেকে অবশেষে গার্ড মনির প্রত্যাহার : ইমাম আখতার এখনও বহাল

স্টাফ রিপোর্টার : এয়ারপোর্ট সৌদি মসজিদ থেকে মোয়াজ্জেম-ইমাম- খাদেমরুপি সিভিল এভিয়েশনের সিকিউরিটি গার্ড মনিরকে প্রত্যাহার করা হয়েছে। এই গার্ড মনির নাকি কুমিল্লা এলাকায় জামাতের একজন সক্রিয়কর্মী। ফলে এই মসজিদকে ঘিরে জামাতের সদস্যদের আগাগোনা নাকি বেশি ছিল-যা গোয়েন্দা সংস্থা খতিয়ে দেখছে।
এ দিকে ১৪ বছরে একদিনও ফজরের জামাতে ইমামতি না করা, হজ ব্যবসায় সারাবছর মেতে থাকা, হজে যেতে আগ্রহীদের সংগ্রহ করে হজে-ওমরায় পাঠনো এবং রাজধানির দক্ষিণখানে একটি মাদ্রসায় শিক্ষকতা করলেও ইমাম আখতারুজ্জামানের বিরুদ্ধে এখনও কোন প্রশাসনিক ব্যবস্থা নেয়া হয়নি। সিভিল এভিয়েশনে তার মূল চাকরি ‘চেইম্যান’ পদেও ফিরিয়ে নেয়ার আদেশ জারি করা হয়নি। কত ঘন্টা ওভারটাইম বিল দিয়েছে সিএএবির হিসাব বিভাগ তারও হিসাব বের করা হয়নি, তবে এ ব্যাপারে সিএএবি প্রশাসনের টনক নড়েছে।
একটি আর্ন্ত্জাতিক বিমানবন্দরে একটি আন্তর্জাতিক মানের মসজিদ-যে মসজিদটি সৌদি বাদশার অনুদানে নির্মিত- সেই আন্তর্জাতিক মানের মসজিদে সিভিল এভিয়েশন কর্তৃৃপক্ষ কেন পেশাদার ইমাম-মোয়াজ্জেম- খাদেম নিয়োগ দিচ্ছে না –তা অকেকেই ভাবিয়ে তুলেছে। একজন চেইনম্যান , একজন সিকিউরিটি গার্ড আর একজন চতুর্থ শ্রেণীর কর্মচারিকে খাদেম বানিয়ে মসজিদটি পরিচালনা করা হচ্ছে। ২ জন আনসার বাহিনীর সদস্যকেও মসজিদে ডিউটি দেয়া হয়েছে। প্রশাসনের নাকের ডগায় কেন এই সরকারি মসজিদে দানবাক্স ফেলে চাদা আদায় করা হচ্ছে তাও রহস্যজনক। গত ১৫ বছরে কত দানের টাকা আদায় করা হয়েছে, সেই টাকা কারা কারা আত্মসাত করেছে তার একটি পরিসংখানও বের করা প্রয়োজন বলে অনেকে মনে করেন।ৃ

এই ওয়েবসাইটের যে কোনো লেখা বা ছবি পুনঃপ্রকাশের ক্ষেত্রে ঋন স্বীকার বাঞ্চনীয় ।