বৃহস্পতিবার, ২৮ মার্চ ২০২৪, ০৩:৫৪ অপরাহ্ন
ব্রেকিং নিউজ:
ঢাকা কাস্টমস হাউজ : এককালের দোকানবয় কাস্টমস সহায়তায় জসিম কোটিপতি!

স্টাফ রিপোর্টার : এককালের দোকানবয় জসিম এখন কোটিপতি। ঢাকা কাস্টমস হাউজকেন্দ্রিক কুরিয়ার শুল্কায়ন দিয়ে সিএন্ডএফ ব্যবসা করে কাস্টমস সহায়তায় আজ কোটিপতি বনে গেছেন বলে সাধারণ সিএন্ডএফ ব্যবসায়িরা জানান।পুলিশ তাকে গ্রেফতার করে রিমান্ডে এনেও থানায় জামাই আদর করে, গভীররাতে চলে থানায় টাকার ছড়াছড়ি চলে বলে এলাকাবাসিরা জানান। যে অভিযোগে জসিমকে পুলিশ গ্রেফতার করে পুলিশ তা স্বীকার করলেও তাকে সে অভিযোগের মামলায় এফআইআরভুক্ত করা হয়নি। এতে বিষয়টি প্রশ্নবোধক হয়ে সামনে এসেছে। মামলায় আশকোনার কাশেমের পোলা কাইয়ুমকে মূল আসামি করা হলেও জসিম ধরাছোয়ার বাইরে।তাহলে পুলিশ তাকে (জসিম) কি ডিএমপি এ্যাক্টে না ৫৪ ধারায় গ্রেফতার করলো? যদিও পুলিশ বলছে নিদিষ্ট অভিযোগে তাকে গ্রেফতার করা হয়েছে।
এ দিকে জসিম জামিনে এসে আবার কুরিয়ার কেন্দ্রিক সিন্ডএফ ব্যবসা শুরু করেছে। মিথ্যা ঘোষনা, দুই নম্বরি পেপারস, আইজিএম জালিয়াতি করে কাস্টমসকে ম্যানেজ করে দে টান পদ্ধতিতে কোটি কোটি টাকার পণ্য পার করে নিয়ে যাচ্ছে বলে গোয়েন্দা সংস্থা নজরদারি করছে। কাস্টমস চেয়ে চেয়ে দেখছে, আর ম্যানেজ হয়ে যাচ্ছে, গেটে কর্তব্যরতরা তার ট্রলি ভর্তি পণ্য যথাযথ কাগজপত্র অনেক সময় পরিক্ষা না করেই ছেড়ে দিচ্ছে। পরিস্থিতি অস্বাভাবিক হলে নামকাওয়াস্তে কাগজপত্র পরিক্ষা করে থাকে, সেটা কালেভদ্রে। এটা নিত্যদিনের প্র্যাকটিস। যে অভিযোগে জসিমকে পুলিশ গ্রেফতার করেছিল পুলিশ – সেটিও ছিল এক মহিলার পণ্য মেরে দেয়ার অভিযোগ, প্রতারণার অভিযোগ। তার পার্টনার ব্যবসায়ি মামা- ভাগিনা খ্যাত ভাগিনা মোখলেস। ভাগিনার সাথে ব্যবসা করেই জসিম লাইনঘাট চিনেছে, এখন নিজেই স¤্রাট বণে গেছে।ধরাকে সরা ঞ্ঘান করছে।এ সংক্রান্ত রিপোর্ট একটি জাতীয় দৈনিকে প্রকাশ হলে জামিনে এসেই তার প্রতিবাদের জন্য দৌড়ঝাপ পারছে।

এই ওয়েবসাইটের যে কোনো লেখা বা ছবি পুনঃপ্রকাশের ক্ষেত্রে ঋন স্বীকার বাঞ্চনীয় ।