মঙ্গলবার, ১৪ মে ২০২৪, ০৯:১০ পূর্বাহ্ন
ব্রেকিং নিউজ:
বিমানের পরিচালক মমিনুল ইসলামের নিউজদৃস্টিপাত : ‘বিমানের ঘাটে ঘাটে দূর্নীতি, সন্ধানে দুদকের চার টিম’ শীর্ষক রিপোর্টের প্রতিবাদ : উত্তরার ৫ নম্বর সেক্টরে বিশাল আলিশান বাড়ি : হত্যা মামলার আসামিকে চাকরি দেয়ার গুনজন

ডেক্স রিপোর্ট : গত ১৭ এপ্রিল ২০১৯ দৈনিক যুগান্তর পত্রিকায়‘‘ বাংলাদেশ বিমানের ঘাটে ঘাটে দূর্নীতিঃ সন্ধানে দুদকের চার টিম’’ শিরোনামে যুগান্তরে  প্রকাশিত সংবাদ মিথ্যা, বানোয়াট, ভিত্তিহীন নও উদ্দেশ্যপ্রণোদিত বরৈ দাবি করেছেন বিমানের পরিচালক মমিনুর ইসলাম। তিনি এক প্রতিবাদলিপিতে বলেন, সংবাদের প্রতি আমার মনোযোগ আকৃষ্ট হয়েছে। প্রকাশিত সংবাদটি ভিত্তিহীন ও তথ্য নির্ভর নয়। আমি এর প্রতিবাদ জানিয়ে জনমনে বিভ্রান্তি দূরীকরণের জন্য শিরোনামে বর্ণিত বিষয়ের উপর আমার বিবৃতি প্রদান করছিঃ
প্রতিবেদনের ৮ ও ৯ অনুচ্ছেদ-এ বলা হয়েছে শত শত কোটি টাকা লোপাট সংক্রান্ত অভিযোগের অনুসন্ধানের অংশ হিসেবে আমাকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছে তথ্যটি একেবারেই সঠিক নয়। এধরনের জিজ্ঞাসাবাদের কোন ঘটনা ঘটে নাই। এছাড়া প্রতিবেদনে আরো উল্লেখ করা হয়েছে আমার গ্রামের বাড়ি কুষ্টিয়ায় বাগান বাড়ি, পরিবহন ব্যবসা ও মালয়েশিয়ায় আমার সেকেন্ড হোম আছে যে তথ্য গুলো,বস্তুনিষ্ট ও সঠিকনয়, যা কাল্পনিক এবং ভিত্তিহীন।
আপনার অবগতির জন্য জানাচ্ছি যে, আমি পরিচালক পদে পদোন্নতি পাবার আগে মহাব্যবস্থাপক পদে থাকা কালীন সময়ে কতিপয় স্বার্থান্বেষী মহল দুদকে আমার বিরুদ্ধে অবৈধ সম্পদ অর্জনের বিভিন্ন কাল্পনিক অভিযোগ দেয়। উক্ত অভিযোগের ভিত্তিতে দুদক দীর্ঘ ০৩ (তিন) বছর ধরে আমার সকল সম্পদের চুলচেরা বিশ্লেষণ ও তদন্ত করে আমার বিরুদ্ধে আনীত অবৈধ সম্পদ উপর্জনের কোন তথ্য-প্রমান না পেয়ে উক্ত অবৈধ অর্থ ও সম্পদ অর্জনের অভিযোগ থেকে আমাকে অব্যহতি প্রদান করে। আমার ব্যক্তিগত সকল স্থাবর ও অস্থাবর সম্পদের বিবরণী আমার আয়কর রির্টান ফাইলে জমা দেয়া আছে স্বচ্ছভাবে এর বাইরে আমার কোন সম্পদ নেই।
বহুল প্রচলিত দৈনিক যুগান্তর এর প্রতিবেদনে অসত্য, বিভ্রান্তিমূলক ও ভুল তথ্যের কারণে সমাজে ও ব্যক্তিগত জীবনে আমার ভাবমূর্তি যথেষ্ট ক্ষুন্ন হয়েছে। তাই কারও সুনাম এবং ভাবমূর্তি ক্ষুন্ন হয় ভবিষ্যতে এমন সংবাদ পরিবেশন না করার জন্য অনুরোধ করা হলো।-মমিনুল ইসলাম, পরিচালক, প্রকিউরমেন্ট এন্ড লজেস্টিক সাপোর্ট

ক্ন্তি খোজখবর নিয়ে জানা গেছে উত্তরার ৫ নং সেক্টরের ৪ নম্বর সড়কে পরিচালক মমিনুল ইসলামের একটি বিশাল অট্রালিকার নির্মাণকাজ শেষ পর্যায়ে রয়েছে বলে বিমানের ঠিকাদার এবং সংশ্লিষ্টদের বলাবলি করতে শোনা যায়। একজন জিএম এ বাড়িতে এসি সরবরাহ করেছেন বলেও শোনা যায়। একজন হত্যা মামলার এফআইআরভুক্ত আসামিকে গোপন লেনদেনের মাধ্যমে বিমানে নিরাপত্তা বিভাগে চাকরি দেয়ায় পায়তারা করছেন পরিচালক প্রশসন দায়িত্ব থাকার সময়ে- এমন গুনজনও রয়েছে মমিনুল ইসলাম সম্পর্কে। ওই আসামিকে নিয়োগপত্র দিয়ে বাইরের স্টেশনে বদলির পায়তারা করা হচ্ছে। ওই হত্যা মামলার আসামি ৪ হাজার ইউএস ডলার চুরির দায়ে বিমানের ট্রাফিক হেলপার পদ  থেকে চাকরিচ্যুত্য হয়।তার নাম আতাউর রহমান।

 

এই ওয়েবসাইটের যে কোনো লেখা বা ছবি পুনঃপ্রকাশের ক্ষেত্রে ঋন স্বীকার বাঞ্চনীয় ।