স্টাফ রিপোর্টার : তিনি একজন সিএএবির কর্মকর্তা, প্রশাসনিক কর্মকর্তা, পিএ টু ড্রাইরেক্টর, ওয়েলফেয়ার কর্মকর্তা, সৌদি মসজিদের ক্যাশিয়ার-ইত্যাকার পদগুলোতে শাহজালাল বিমাানবন্দরে চাকরির প্রায় শুরু থেকেই কর্মরত। শাহজালাল থেকে তাকে বদলি করে এমন সাধ্য কার? এতোগুলো আকড়ে থাকার সুবাধে অনিয়ম, দুর্নীতি, অনৈতিক, পাচার সহয়োগি- ইত্যাদি বিষয়গুলো গোয়েন্দা সংস্থা খতিয়ে দেখছে।
তার এসব কাজের সহযোগি স্যানিটারি ইন্সপেক্টর নূরনবী ভুইয়া ওরফে টিপু। সম্প্রতি শাহজালাল দিয়ে সিএএবির গাড়িতে করে স্বর্ন পাচারের অভিযোগে ড্রাইভার সালেকুজ্জামান গ্রেফতার হয়ে জেলখাটলেও স্যানিটারি ইন্সপেক্টর টিপু এখনও বহাল। তাকে সিলেট এয়ারপোর্টে বদলি ভেস্তে গেছে। ড্রাইভার সালেকুজ্জামান স্যানিটারি ইন্সপেক্টর টিপুর স্বর্ন পাচারে জড়িত থাকার কথা তদন্ত সংস্থার কাছে বলে দিলেও টিপুর বিরুদ্ধে কোন প্রশাসনিক ব্যবস্থা নেয়া হয়নি।বিষয়টি নিয়ে তদন্ত হওয়া দরকার
শাহজালাল বিমানবন্দরের একমাত্র স্যানিটারি ইন্সপেক্টর হবার সুবাধে টিপু ‘ আমি কি হনুরে’ এন ভাব ধরে থাকে। সে মনে করে সেই এয়ারপোর্টে এক মাত্র কর্মকর্তা, আর সবাই নস্যি। বিএনপি ছাত্রদলের সাথে সংশ্লিষ্ট, এর সুবাধে বিএনপির আমলে সিএএবির নিরাপত্তা বিভাগে অস্থায়ী চাকরি পায়। টাকা খরচ করে নিরাপত্তা সুপার বনে যায়। সাদাকালো লাল হলুদ এলাকায় যখন তখন অবাধে প্রবেশের ক্ষমতা পায়। এভাবে নিরাপত্তা বিভাগে চাকরি করার সুবাধে মানব পাচারসহ বিভিন্ন অনৈতিক কাজে জড়িত থাকার কথা গোয়েন্দা সংস্থা জানতে পারে। এর ধারাবাহিকতা নাকি এখনও বহাল। শাহজালালে মশক নিধনে মশার ওষুধ স্টোর থেকে গ্রহণ করে তা ব্যবহারে সাত-পাচ করছে বলে শোনা যায়। চলবে