শুক্রবার, ১৭ মে ২০২৪, ০৮:৫৩ পূর্বাহ্ন
ব্রেকিং নিউজ:
সিএএবি : প্রকৌশলী শাহিনের খুটির জোর কোথায়? দুই দুইবার বদলির পরও শাহজালালেই বহাল: এস্টিমেট বাণিজ্য: কার্যাদেশ কেড়ে নেয়ায় নীরিহ ঠিকাদারদের বোবাকান্না

স্টাফ রিপোর্টার : সিভিল এভিয়েশনের ইএম বিভাগের সহকারি প্রকৌশলী শাহিনুর আলমের খুটির জোর নিয়ে প্রশ্ন ওঠেছে। শাহজালাল বিমানবন্দর থেকে তাকে দুই দুইবার স্যান্ডরিলিজ করার পরও তিুিন শাহজালালেই বহাল। প্রধান প্রকৌশলীর সাথে ইতিপূর্বে উচ্চবাচ্য হয়েছে বলে ঠিকাদারা জানান। সিএএবির প্রশাসন বিভাগের কতিপয় কর্তাব্যক্তি তাকে ফেভার করছে বলেও শোনা যায়। আর তাই প্রধান প্রকৌশলীর সুপারিশে তাকে দুই দুইবার বদলি করা হলেও তাকে ঢাকা ছেড়ে যেতে হয়নি। শাহজালাল বিমানবন্দরের পরিচালকের সাথে একবার বেয়াদবি করার জন্য তাকে শাহজালাল বিমানবন্দর থেকে স্যান্ডরিলিজ করা হয়। ওই পরিচালক শাহজালাল থেকে বিদায় নিলেও প্রকৌশলী শাহিন এখনও শাহজালালেই বহাল। তার খটির জোর কোথায়- এ নিয়ে প্রশাœ ওঠেছে।
শাহজালাল বিমানবন্দরে বসে থেকে প্রটোকলের নামে ধান্দা করে থাকেন বলেও ঠিকাদাররা বলে বেড়ান। তিনি রীতিমত এস্টিমেট বাণিজ্য করে বেড়াচ্ছেন। ঘুষ দিলে কাজ মিলে আর ঘুিষ না দিয়ে কাজ মেলে না-এ রকম কথা ঠিকাদাররাই বলে বেড়ান। আবার কোন কোন নীরিহ ঠিকাদার বহু কষ্ট করে একটি কাজ যোগাড় করে বহু কাঠখড় পুড়িয়ে কার্যাদেশ নিয়ে শাহজালালে হাজির হলে তাদের থেকে কাজ কেড়ে নিয়ে তার বাহিণী দিয়ে কাজ করান্- নীরিহ ঠিকাদারদের বোবাকান্না দেখার কেউ নেই। তার দপ্তরের এক্সইএনও নাকি এস্টিমেট বাণিজ্যের-ঠিকাদারি কাজের ভাগ পেয়ে থাকেন।
প্রকৌশলী শাহিন ছাড়াও ইএম বিভাগের প্রায় হাফডজন প্রকৌশলী এস্টিমেট বাণিজ্যের সাথে জড়িত বলে ঠিকাদাররা জানান। ঘুষ দিলে এস্টিমেট মিলে আর ঘুষ না দিলে জুতার তলি ক্ষয় করলেও কাজ মেলে না। এদের কাতারে প্রকৌশলী সেলিম তার ভাই এনামুল, আছালতের নামও ঠিকাদাররা বলে বেড়ান। এদের কোটি কোটি টাকার সম্পদের খুজে দুদক অনুসন্ধ্যান করছে, কোন কোন প্রকৌশলীর মেয়েরা বিদেশে পড়াশুনা করছে। এদের একজন গুরু ঠিকাদার রয়েছে। যার সাথে শাহজালালের সাবেক এক পরিচালকের ইতিপূর্বে বাকবিন্ডা হয়। চলবে

এই ওয়েবসাইটের যে কোনো লেখা বা ছবি পুনঃপ্রকাশের ক্ষেত্রে ঋন স্বীকার বাঞ্চনীয় ।