রবিবার, ১৯ মে ২০২৪, ০৩:০৬ পূর্বাহ্ন
ব্রেকিং নিউজ:
আরেকটি হোস্টেলের ব্যবস্থা না করেই হঠাৎ ভেংগে ফেলা হচ্ছে সিএটিসির দৃশ্যমান হোস্টেল : ‘আইকাও’ আইনের লংঘন

বিশেষ সংবাদদাতা : আন্তর্জাতিক সিভিল এভিয়েশন ‘আইকাও’ আইনের তোয়াক্কা না করে , আরেকটি হোস্টেলের ব্যবস্থা না করে সেমসুতে অবস্থিত ভেংগে গুড়িয়ে দেয়া হচ্ছে সিভিল এভিয়েশন ট্রেনিং সেন্টার হোস্টেল। শাহজালাল বিমানবন্দরের থার্ড টার্মিনাল প্রকল্প সম্প্রসারনের জন্য এ হোস্টেল ভেংগে ফেলার সিদ্ধান্ত গৃহীত হলেও নতুন আরেকটি হোস্টেলের ব্যবস্থা না করে হঠাৎ এ হোস্টেল ভেংগে ফেললে প্রশিক্ষনার্থীরা কোথায় গিয়ে ওঠবে তা চিন্তা করা হচ্ছে না।
বিমান মন্ত্রীর সেই সরস উচ্চারণ ‘ একটি দেশের ড্রইং রুম হচ্ছে বিমানবন্দর’ আর সেই বিমানবন্দরের নিরাপত্তার কারিগর বা সুতিকাগার সিভিল এভিয়েশন ট্রেনিং সেন্টার বা সিএটিসি। নিরাপদ বিমান উড্ডয়ন-অবতরণ যারা করবেন তথা বিমানবন্দরের সার্বিক নিরাপত্তা যারা দেবেন সেই তাদেরকেই ট্রেনিং বা প্রশিক্ষণ দিয়ে গড়ে তোলা হয় সিভিল এভিয়েশন ট্রেনিং সেন্টার থেকে। আর এখানে ট্রেনিংয়ে অংশ নেয়া ছাত্র-ছাত্রীদের আবাসিক ব্যবস্থা তথা থাকার জন্য একটি হোস্টেল রয়েছে সেমসুতে। কিন্ত শাহজালাল বিমানবন্দরের থার্ড টার্মিনাল সম্প্রসারণের জন্য সিএএবি কর্তৃপক্ষ এই সিএটিসি হোস্টেলটি ভেংগে ফেলার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। কিন্ত তার আগে আরেকটি নতুন করে সিএটিসি হোস্টেল করার চিন্তাভাবনা করা হচ্ছে না। এই সিএটিসি হোস্টেলটি ভেংগে ফেললে ছাত্র-ছাত্রীরা কোথায় গিয়ে ওঠবে তাও সিএএবির কর্তৃৃক্ষকে ভাবিয়ে তুলছে না।
সূত্রে জানা গেছে, সিএটিসির জায়গায় ম্যানেজার বিল্ডিং করে দিব্যি অফিস করে বসেছে সিএএবির কর্তৃপক্ষ। অথচ জায়গার অভাবে সিএএটিসর লাইব্রেরী, রেকর্ড রুম, গবেষণাগার, ক্লাশ রুম নেই, নেই আধুনিক কোন যন্ত্রপাতি। ফলে দিনে দিনে ধুকে ধুকে মরছে সিএটিসির কার্যক্রম। অথচ এই সিএটিসির এক সময় জৌলুস ছিল, ছিল ছাত্র পরিবহনের গাড়ি। সবই আজ পথে বসেছে। ‘আইকাও’ তাগাদা দেয়া সত্বেও তা ফুলফিল করা হচ্ছে না। আরো বিস্তারিত আসছে-

এই ওয়েবসাইটের যে কোনো লেখা বা ছবি পুনঃপ্রকাশের ক্ষেত্রে ঋন স্বীকার বাঞ্চনীয় ।