রবিবার, ১৯ মে ২০২৪, ০১:২৩ পূর্বাহ্ন
ব্রেকিং নিউজ:
শাহজালালে পানির জন্য হাহাকার: সিভিল এভিয়েশনের ‘না’ : মন্ত্রণালয়ের ‘হ্যা’

বিশেষ সংবাদদাতা : হযরত শাহজালাল বিমানবন্দরে পানির জন্য হাহাকার, হজ যাত্রীদের অবর্ননীয় ভোগান্তি। বাংলাদেশ সিভিল এভিয়েশন কর্তৃপক্ষ ঘটনা মিথ্যা, অসত্য বলে দাবি করেছে।কিন্ত বিমান মন্ত্রণালয় ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে গত ৭ জুলাই চেয়ারম্যান, বাংলাদেশ বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষ কুর্মিটোলা, ঢাকা বরাবর এক দাপ্তরিক তলবিপত্র জারি করেছে। এ সংক্রান্ত প্রতিবেদন এবং দোষীদের বিরুদ্ধে প্রশাসনিক ব্যবস্থা গ্রহনপুর্বক গত ৯ জুলাই সময় বেধে দিয়ে তলবি চিঠির জবাব চাওয়া হয়।
বিমান মন্ত্রণালয়ের উপসচিব রোকসিন্দা ফারহানা উক্ত তলবি চিঠিতে স্বাক্ষর করেন।
উক্ত তলবি চিঠির বিষয়বস্তুতে বলা হয়েছে ‘গত ৫ জুলাই ২০১৯ তারিখ ১১ নং ব্রোর্ডিং ব্রীজ সংলগ্ন বাথরুমে পানি না থাকার বিষয়ে দায়দায়িত্ব নির্ধারণ’।
উক্ত তলবিচিঠির অনুলিপি সদয় অবগতি ও প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য বিমান প্রতিমন্ত্রীর একান্ত সচিব, সচিবের একান্ত সচিব এবং পরিচালক হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর, কুর্মিটোলা, ঢাকাকে বিতরণ করা হয়েছে।
উল্লেখ্য, এক সংক্রান্ত এক প্রতিবেদন গত ৮ জুলাই একুশ শতকের কাগজ ‘একুশে বার্তা’র অনলাইনে প্রকাশিত হয়। প্রকাশিত সংবাদকে সম্পূর্ন মিথ্যা, বানোয়াট, ভিত্তিহীন এবং উদ্দেশ্যপ্রণোদিত দাবি করে সিএএবির গণসংযোগ কর্মকর্ত্া একেএম রেজাউল করিম স্বাক্ষরিত গত ১০ জুলাই পত্রিকার ই-মেইলে এক প্রত্যুত্তর দাপ্তরিক পত্র পাঠান। ‘একুশে বার্তা’র অনলাইন সংস্করণে গত ১০ জুলাই-ই তা প্রকাশিত হয়।
মন্ত্রণালয়ের তলবি চিঠিতে বলা হয়েছে,‘গত ৫ জুলাই ২০১৯ তারিখ ১১ নং ব্রোর্ডিং ব্রীজ সংলগ্ন বাথরুমে বেলা ১১০০টা থেকে দুপুর ২৩০ পর্যন্ত পানি না থাকায় হজ যাত্রীদের বাথরুম ব্যবহারে অসুবিধা সৃষ্টি হয়।’

এই ওয়েবসাইটের যে কোনো লেখা বা ছবি পুনঃপ্রকাশের ক্ষেত্রে ঋন স্বীকার বাঞ্চনীয় ।