শনিবার, ০৪ মে ২০২৪, ০৪:৫৭ পূর্বাহ্ন
ব্রেকিং নিউজ:
ঢাকা কাস্টমস হাউজ : গ্রুপ-২-এ এআরও সালেহার স্পীডমানির নামে ঘুষ বাণিজ্য!ব্যবসায়িরা জিম্মি, ওষুধের কাচা মাল খালাসে বিলম্ব, উৎপাদন ব্যাহত

স্টাফ রিপোর্টার : ঢাকা কাস্টমস হাউজে দীর্ঘদিন যাবত এ গ্রুপ থেকে ও গ্রুপ , বর্তমানে গ্রুপ-২-এ কর্মরত সহকারি রাজস্ব কর্মকর্তা ( এআরও) সালেহা বেগম স্পীডমানির নামে ভয়াবহ ঘুষ বাণিজ্যে মেতে ওঠেছেন বলে ব্যবসায়িরা অভিযোগ করেছেন। ব্যবসায়িরা তার ঘুষ বাণিজ্যে অতিষ্ঠ হয়ে পড়েছেন, অনেকটাই জিম্মি তার হাতে। এ গ্রুপে ওষুধের কাচামাল সালেহার ঘুষ বাণিজ্যে ডেলিভারি বিলম্ব হবার কারণে ওষুধ উৎপাদন ব্যাহত হচ্ছে বলেও ব্যবসায়িরা জানান।
সিএন্ডএফ ব্যবসায়িরা জানান, গ্রুপ-২-এ এআরও সালেহার কারণে আবারও অতিষ্ঠ ঢাকা কাস্টমস হাউজের ব্যবসায়িরা।এর আগে গ্রু-৮-এ থাকাকালিন সময়ে সাধারণ সিএন্ডএফ এজেন্ট এবং আমদানিকারকদের ভয় দেখিয়ে মোটা অংকের ঘুষ হাতিয়ে নেয়। বর্তমানে গ্রুগ-২-এ এসে সেই আগের মতো মোটা অংকের ঘুষ হাতিয়ে নিচ্ছে, তার চাহিদা মত ঘুষ না দিলে ফাইলে সই করেন না।তার অধিক হয়রানির কারণে আামদানিকারকদের অনেকের ওষুধ নষ্ট হয়ে গেছে।
ব্যবসায়িরা জানান, ঢাকা কাস্টমস হাউজের কমিশনার মহোদয় যেভাবে ভাল ব্যবসায়িদের ভাল কাজ করার জন্য উৎসাহিত করছেন-তা সালেহার মতো এআরও-দের জন্য ভেস্তে যেতে বসেছে। তারা প্রশ্ন তুলেন এআরও সালেহা এ ভাবে ব্যবসায়িদের জিম্মি করে চাহিদা মতো ঘুষ না দেয়ায় ফাইলে সই না করে ফাইল আটকে রেখে ওষুধ খালাসে বিলম্ব করে দেশের ওষুধ শিল্পের বারোটা বাজাবার সাহস পায় কিভাবে? ব্যবসায়িরা দুর্নীতিবাজ এআরও সালেহার ঢাকা কাস্টমস হাউজ থেকে অপসারণ দাবি করেছেন।

এই ওয়েবসাইটের যে কোনো লেখা বা ছবি পুনঃপ্রকাশের ক্ষেত্রে ঋন স্বীকার বাঞ্চনীয় ।