শেখ রাসেল ও বঙ্গবন্ধু পরিবারকে হত্যাকারী ঘাতক, কুখ্যাত খুনি কর্নেল রশিদ ও বজলুল হুদার বিশ্বস্ত বডিগার্ড লিবিয়া থেকে ট্রেনিং প্রাপ্ত, ধানমন্ডি রায়েরবাজারের ফ্রীডম পার্টির কো অর্ডিনেটর ছাত্রলীগ নেতা ও উপ- সচিবকে খুনের প্রধান আসামী সৈয়দ কামরুল ইসলাম মোহোন, পিতা : সৈয়দ নজরুল ইসলাম , মামুনসহ ফ্রিডম পার্টি র ৫০ অস্ত্রবাদের নিয়ে বাংলাদেশ প্রতিদিনে প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়।। মোহোন ৮০র দশক থেকে বিএনপি ও ফ্রিডম পার্টির পৃষ্ঠপোষক, জয়নুল হক সিকদারের — সিকদার গ্রুপের পরিচালক এবং সিইও , ফ্রিডম পার্টির কো অর্ডিনেটর হয়েও কিভাবে জননেত্রী শেখ হাসিনার সরকারের হাত দিয়ে সরকারের মেঘা প্রজেক্ট পূর্বাচলের আইকোন টাওয়ারের চুক্তির স্বাক্ষর করলো ?
এমন প্রশ্ন মানুষের মুখে মুখে, তাও বঙ্গকন্যার বাংলাদেশ সরকারের সাথে ?
জনগনের প্রশ্ন তাহলে কি ফ্রিডম পার্টি ও বি এন পির সন্ত্রাসীদের লালন -পালনকারী কর্তা ব্যক্তি সিকদার গ্রুপের কর্নধার জয়নুল হক সিকদার ও তার কুখ্যাত সন্ত্রাসী সন্তানরা বিচারের সম্মূখিন হবে না ?
নাকি জননেত্রী শেখ হাছিনার কাছে এতো বড় অপরাধের পরেও পার পেয়ে যাবে ? নাকি এটা কোন কোনো অপরাধীই হয় নাই ?
জনগনের এখন এক দাবি সিকদার ও মোহোনের বিরুদ্ধে অতি শীঘ্র তদন্ত পূর্বক আইন অনুযায়ী ব্যবস্হা গ্রহণ করে তার স্বাক্ষরিত সকল প্রজেক্ট বাতিল পুর্বক , ব্যাংক হতে নেওয়া ভুয়া ঋনের টাকা উদ্ধারের ব্যবস্হা নেওয়া হউক। চলবে। সূত্র : বাংলাদেশ প্রতিদিন