মঙ্গলবার, ০৭ মে ২০২৪, ০৫:২১ অপরাহ্ন
ব্রেকিং নিউজ:
সিএএবি : প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশ অমান্য বিভাগীয় মামলা না করে তদন্ত কমিটি : সিএএবি প্রশাসনে কি দ্বৈত আইন!

স্টাফ রিপোর্টার : বাংলাদেশ সিভিল এভিয়েশনে দেশের ৫ বিমানবন্দরের কার্পেটিং ঠিকাদারি কাজ এবং কক্সবাজার বিমানবন্দরে পরামর্শক নিয়োগে অনিয়ম-দুর্ণীতির সাথে জড়িত সংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশ অমান্য করে বিভাগীয় মামলা না করে তদন্ত কমিটি গঠন করেছে। গত ২৪ আগস্ট সিএএবি প্রশাসনের পরিচালক স্বাক্ষরিত এই তদন্ত কমিটির আহবায়ক করা হয়েছে এয়ার কমোডর রেয়াদাদ হোসেন,সদস্য এটিএম এবং সদস্য করা হয়েছে তত্বাবধায়ক প্রকৌশলী মো. জাকারিয়া হোসেনকে। ২০ কার্যদিবসে তদন্ত রিপোর্ট সিএএবি চেয়ারম্যান বরাবর জমা দেয়ার সময় বেধে দেয়া হলেও নির্ধারিত সময়ে তদন্ত রিপোর্ট আলোরমুখ দেখেনি।তদন্তের নামে কালক্ষেপন করা হচ্ছে , জড়িতদের বাচানোর পায়তারা করা হচ্ছে বলে জনশ্রুতি রয়েছে।
সিএএবি প্রশাসনে কি দ্বৈত আইন: সিএএবিতে গেট কেলেংকারিতে জড়িতদের বিরুদ্ধে বিভাগীয় মামলা করা হয়েছে, মামলায় শাস্তি ভোগ করছেন জড়িত সংশ্লিষ্টরা।এ ক্ষেত্রে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর কোন নির্দেশ ছিল না। কিন্ত একই সংস্থায় একই রকম বিষয়ে (অনিয়ম-দুর্নীতি) জড়িতদের বিরুদ্ধে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশ অমাণ্য করে বিভাগীয় মামলা না করে তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। প্রশ্ন ওঠেছে সিএএবিতে কি দ্বৈত প্রশাসন চলছে নাকি প্রশাসনের ভিতর প্রশাসন চলছে, কে নিয়ন্ত্রণ করছেন প্রশাসন। এখানে কি প্রভাব, তদবির না শক্তি কাজ করছে?
এতে সিএএবিতে ক্ষোভ বিরাজ করছে। একেক জনের জন্য এক রকম আইন। যাদের প্রভাব-তদবির- শক্তি বেশি তাদের জন্য এক রকম আইন আর যাদের প্রভাব-তদবির- শক্তি নেই তাদের জন্য আরেক রকম আইন। এতে কাউকে ফেভার করা হচ্ছে আবার কাউকে ডিস ফেভার করা হচ্ছে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা।

এই ওয়েবসাইটের যে কোনো লেখা বা ছবি পুনঃপ্রকাশের ক্ষেত্রে ঋন স্বীকার বাঞ্চনীয় ।