শুক্রবার, ০৩ মে ২০২৪, ০৬:০৭ অপরাহ্ন
ব্রেকিং নিউজ:
সিভিল এভিয়েশন : মেম্বার অপসের পিএ‘র ভাই বলে কথা, সোনাসহ ধরা খেলেও সাসপেন্ড হলো না, যশোহর এয়ারপোর্টে বদলি, হাকিম বহাল, মেজবা- রেজাউল চাকরিচ্যুত, তালেব মারা গেছে

স্টাফ রিপোর্টার : সোনাসহ ধরা পড়লেও উর্ধতন কর্মকর্তা যদি মামা হয় বা ভাইয়ের স্যার হয় বা উর্ধতন কর্মকর্তার অফিস সহায়ক হয়- তাহলে তাদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হয় না। এমন ঘটনা সিভিল এভিয়েশনে বিরল নয়- প্রতিনিয়ত ঘটছে, ঘটনার নায়করা পার পেয়ে যাচ্ছে। পরিচালক মানব সম্পদের কথিত ভাগিনা হাকিম দুই দুইবার সোনাসহ শাহজালালে ধরা খেলেও সদর দপ্তরে দিব্যি চাকরি করছে। শাহজালালের নির্বাহী পরিচালকের পিয়নের ভাই রেজাউল সোনাসহ শাহজালালে গ্রেফতার হলেও চাকরিচ্যুত হয়নি।
এবার মেম্বার অপসের পিএ জাফউল্লাহর ছোট ইউসুফ কামাল শাহজালালে সোনাসহ সম্প্রতি হাতেনাতে ধরা খেলেও তাকে চাকরিচ্যুত করা হয়নি, সোনা হয়ে গেলে পরিত্যক্ত , গার্ড ইউসুফকে যশোহার বিমানবন্দরে বদলি করা হয়েছে।
আাবার অন্যদিকে গার্ড মেজবার কোন তদবির না থাকায় সোনাসহ ধরা খাবার পর জেল খাটার পর চাকরিচ্যুত করা হয়েছে, পিআরএর-এ চলে গেছেন। গার্ড তালেব সোনাসহ ধরা পড়ার পর তাকে চাকরিচ্যুত করা হয়েছে, তালেব ইতিমধ্যেই মারাও গেছেন।
সোনাসহ হাতেনাতে ধরা খাওয়া গার্ড মেজবার পার্টনার বলে গার্ড মোতালেব খানকে নিয়ে ইতিমধ্যেই গণমাধ্যমে রিপোর্ট প্রকাশিত হয়েছে, যদিও মোতালেব খান প্রতিবাদ করেছেন।
ড্রাইভার সালেক সোনাসহ ধরা পড়ার পর গোয়েন্দা জিঙাসাবাদে স্যানিটারি ইন্সপেক্টর নুরনবী ভুইয়ার নাম প্রকাশ করলেও এখনও বহাল, তার ( নুরনবী) ভুইয়ার সিলেট বিমানবন্দরে বদলিও তদবিরে ভেস্তে গেছে।
শাহজলাালে সিএএবির অর্ধশত নিরাপত্তা বিভাগের কর্মী, পিয়ন, সুইপার, ক্লিনার, ট্রলিম্যান, ভিভিআইপি লাউন্ঞ এটেনডেন্ট- যারা চাকরির শুরু থেকেই শাহজালালে কর্মরত, এদের বদলি করা হয় না- তারা বিভিন্ন অনৈতিক কাজের সাথে জড়িয়ে পড়েছে। গোয়েন্দা রপোর্টে এদেরকে শাহজালাল থেকে বদলির সুপারিশ করা হলেও তা কার্যকরা হয়নি। এদের মধ্যে নিরাপত্তা বিভাগের মোহাম্মদ আলি জিন্নাহ ( বর্তমানে কিউআর সেকশনে), মিজানুর রহমান ( চট্রগ্রাম), মিজানুর রহমান (নোয়াখাল)ী, আজাদ নড়াইল।

এই ওয়েবসাইটের যে কোনো লেখা বা ছবি পুনঃপ্রকাশের ক্ষেত্রে ঋন স্বীকার বাঞ্চনীয় ।