শুক্রবার, ০৩ মে ২০২৪, ১০:০১ অপরাহ্ন
ব্রেকিং নিউজ:
রাজধানীর বরুয়ার সেই কুখ্যাত মোজাম-মোকাররম, মাহবুব মহিলা ক্যাডার শাহিনুর-মুজিরুন সন্ত্রাসীদের রামরাজত্ব থেমে নেই, পুলিশের নাকের ডগায় ঘুরে বেড়াচ্ছে, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী- পুলিশ কমিশনার বরাবর অভিযোগ করার পরও পুলিশ নিষ্কৃয়

                                   

  বিস্তারিত ছবি এবং ভিডিও লিঙ্ক: CLICK HERE TO SEE

স্টাফ রিপোর্টার ; রাজধানীর খিলক্ষেত বরুয়া এলাকার কুখ্যাত সন্ত্রাসী, ভ’মিদস্যু, চাদাবাজ, মাদক স¤্রাট, ডাকাতির প্রস্তুতি কালে পাকড়াওকৃত সেই মোজাম, মোকাররম, মাহবুব, ছায়েম,খাইরুল এদের মহিলা ক্যাডার শাহিনুর- মুজিরুন এলাকায় ক্রাসের রাজত্ব কায়েম করে চলেছে। এদের সন্ত্রাসী কর্মকান্ডে এলাকাবাসি অতিষ্ঠ, এদের চাদাবাজির শিকার এলাকার নীরিহ জনতা। ওরা খিলক্ষেত থানা আওয়ামীলীগের সাবেক সভাপতিকে প্রাণে মেরে ফেলার জন্য আক্রমণ করে। বোয়ালি খাল এলাকায় সন্ত্রাসী রাজত্ব কায়েম করে , মহাখালি এলাকায় ডাকাতির প্রস্তুতিকালে পুলিশ এদের অস্ত্র ও মাদকসহ পাকড়াও করে, মামলা হয় , জামিনে এসে আবার সন্ত্রাসী তৎপরতা বেড়ে চল্।ে
সেই ২০০০ সাল থেকে ২০২৪ সাল পর্যন্ত এদের সন্ত্রাসী কর্মকান্ড অব্যাহত গতিতে চলছ্ েপুলিশ প্রশাসন এদের টিকিটিও স্পর্শ করতে পারছে না, অনেক সময় এদের কাছে পুলিশ ম্যানেজ হয়ে যাচ্ছে। তাই স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী- পুলিশ কমিশনার বরাবর এদের বিরুদ্ধে ১ ডজন মামলার ফিরিস্তি তুলে ধরলেও কোন এ্যাকশন হচ্ছে না।
এই সংঘবদ্ধ সন্ত্রাসীরা মামলার জামিনে এসে মামলা তুলে নেয়ার জন্য বাদি শহিদুর রহমান দেওয়ানকে হুমকি দিচ্ছে বলে অভিযোগ।্ এ ব্যাপারে খিলক্ষেত থানায় একাধিক জিডি করা হয়েছে। কিন্ত ওসির সাথে এদের সখ্যতা থাকায় ওরা পার পেয়ে যাচ্ছে, আর এলাকায় ত্রাসের রাজতা¦ কায়েম করে চলেছে।
তাই এই সন্ত্রাসীরা ক্ষমতাসীন দল আওয়ামীলীগের সভাপতি কেরামত দেওয়ানকে মেরে ফেলার জন্য আক্রমণ করেও উল্টো কেরামত দেওয়ানকেই মামলায় ফাসিয়ে দেয়া হয়েছে।
এলাকাবাসিরা জানান, সন্ত্রাসী মোজাম, মোকাররম, মাহবুব ,খাইরুল বিএনপি করেও ক্ষমতাসীন দলের নেতাকে আক্রমণ করার সাহস পায়, কারণ এরা পুলিশ শেল্টার পায়, একাধিক মামলা,জিডি থাকলেও পুলিশ এদের জামাই আদর করে থাকে, খিলক্ষেত থানার ওসির সাথে এদের দহরম-মহরম সম্পর্ক।
এদের মহিলা ক্যাডার শাহিনুর-মুজিরুন নেতৃত্বে দেওয়ান শহিদুর রহমান তার নিজ জমিতে কাজ করতে গেলে সন্ত্রাসী আক্রমণ করে লেবারদের ইটের আঘাত করে, কোদাল দিয়ে শহিদুরকে কোপ দিতে উদ্যত হয়। পরে জনতা এগিয়ে এলে মহিলা ক্যাডাররা পিছু হটে। এ ব্যাপারে শহিদুর রহমান দেওয়ান এক ভিডিও বার্তায় বলেন,ওরা আমাকে লেবার থেকে কোদাল কেড়ে নিয়ে কুপিয়ে পুকুরের পানিতে চুবাতে আমাকে আক্রমণ করে, জনতা এগিয়ে এলে ওরা পালিয়ে যায়।
এ ব্যাপারে মামলার প্রস্তুতি চলছে।

এই ওয়েবসাইটের যে কোনো লেখা বা ছবি পুনঃপ্রকাশের ক্ষেত্রে ঋন স্বীকার বাঞ্চনীয় ।