রবিবার, ০৫ মে ২০২৪, ০৪:৩৭ পূর্বাহ্ন
ব্রেকিং নিউজ:
নির্বাচনী বিশাল বাজেট : বরাদ্দ হতে যাচ্ছে ৬৭৫ কোটি টাকা

একুশে বার্তা ডেক্স : জাতীয় নির্বাচন আগামী ডিসেম্বরে। বাজেট ঘোষনার ছয় মাস পরই এই নির্বাচন। আর তাই ভোটারদের তুষ্টির কথা মাথায় রেখেই বিশাল নির্বাচনী বাজেট ৬৭৫ কোটি টাকা ঘোষণার প্রস্তুতি চলছে। চলতি মেয়াদে সরকারের শেষ বাজেটে বিনিয়োগ ও অবকাঠামো উন্নয়নকে প্রাধান্য দেয়া হচ্ছে। স্থবির বেসরকারি বিনিয়োগকে চাঙ্গা করতে করপোরেট কর হারে ছাড়, সাবসিডিয়ারি কোম্পানির দ্বৈত কর পরিহার এবং নতুন কোন খাতে করারোপ না করা এবং ব্যক্তিশ্রেণীর করমুক্ত আয়ের সীমাও বাড়ানো হতে পারে। এ ছাড়া রাজস্ব আয়ের বিশাল লক্ষ্য অর্জনে ভ্যাটে অনলাইন ব্যবস্থা কার্যকরসহ বেশকিছু পরিবর্তন আনা হবে। পাশাপাশি শুল্ক খাতে স্থানীয় শিল্পকে সুরক্ষা দিতে সম্পূরক শুল্ক বহাল রাখাসহ অপ্রয়োজনীয় ও বিলাসজাত পণ্য আমদানি নিরুৎসাহিত করতে শুল্ক বাড়ানোর সম্ভাবনা আছে। তবে শিল্পের কাঁচামালের শুল্ক অপরিবর্তিত থাকবে বলে অর্থমন্ত্রনালয় সূত্রে জানা গেছে। নির্বাচন সামনে তাই ভোটারদের উন্নয়ন দেখাতে বড় বড় প্রকল্পে গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে। একই সঙ্গে সামাজিক সুরক্ষা কর্মসূচির আওতা বাড়ানোর পাশাপাশি বাড়ছে সুবিধাভোগীর সংখ্যাও। সবকিছু মিলিয়ে আগামী নির্বাচনকে মাথায় রেখেই ২০১৮-১৯ অর্থবছরের জন্য বিশাল বাজেট ঘোষণা করতে যাচ্ছেন অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত। বাজেটের সম্ভাব্য আকার হতে পারে ৪ লাখ ৬৮ হাজার ২০০ কোটি টাকা। আগের বারের আকার ছিল ৪ লাখ ২৬৬ কোটি টাকা। যা সংশোধিত আকারে ৩ লাখ ৭১ হাজার কোটি টাকা। হিসাব অনুযায়ী, নতুন বাজেটের আকার বাড়ছে প্রায় ৯৭ হাজার কোটি টাকা। ‘সমৃদ্ধ আগামীর পথযাত্রায় বাংলাদেশ’ শিরোনামে ১০৩ পৃষ্ঠার বাজেট বক্তৃতা লেখা শেষ করে অর্থমন্ত্রী বলেছেন, সামনে নির্বাচন, কাজেই বাজেট করা হয়েছে ভোটারদের তুষ্টির কথা মাথায় রেখে। তিনি বলেছেন, আগামী বাজেটে তেমন কোনো পরিবর্তন আনছেন না তিনি।
আগামী ৭ জুন জাতীয় সংসদে বাজেট পেশ করবেন অর্থমন্ত্রী। এটি বর্তমান সরকারের দ্বিতীয় মেয়াদের শেষ বাজেট। অর্থমন্ত্রী হিসেবেও তাঁর শেষ বাজেট। ইতোমধ্যে সকল প্রস্তুতি প্রায় শেষ। এরই মধ্যে বাজেট বক্তৃতার শেষ মুহূর্তের কাটা-ছেড়া শেষে ছাপাখানায় চলে গেছে। অন্য পুস্তক এবং প্রতিবেদন ছাপা হয়ে গেছে। যদিও গত প্রায় ৩ মাস ধরে চলমান প্রাক-বাজেট আলোচনায় আগামী বাজেট নিয়ে গণমাধ্যমে অনেক তথ্যজানিয়ে দিয়েছেন অর্থমন্ত্রী। আগামী ৩০ জুন শনিবার পাস হবে ২০১৮-১৯ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেট। এর ছয় মাস পর জাতীয় নির্বাচন হওয়ার কথা। আর তাই একটি অর্থবছরের বাজেট দিলেও অর্থমন্ত্রীর বড় নজর মূলত নির্বাচন কেন্দ্রীক।
এনবিআর চেয়ারম্যান মোশাররফ হোসেন ভূঁইয়া বলেছেন, কম বেশি অর্থনীতির প্রায় সব সূচকই ইতিবাচক। উচ্চপ্রবৃদ্ধির ধারা বজায় রাখতে বিনিয়োগ চাহিদা বাড়ছে অর্থনীতির। তারই ধারাবাহিকতায় বড় বাজেট নিচ্ছে সরকার। বড় বাজেটের অর্থসংস্থানের জন্য রাজস্ব খাতেও সংস্কার পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে। এনবিআর চেয়ারম্যান জানান, ব্যক্তির করমুক্ত আয়ের সীমা বাড়ালে অনেক করদাতা করজাল থেকে বের হয়ে যাবে। তাই আসছে বাজেটে তা অপরিবর্তিত থাকবে। তবে, বিভিন্ন মহলের দাবির প্রেক্ষিতে করপোরেট কর কমানো হবে বলে জানান তিনি। রপ্তানিমুখি পোশাক খাতের উৎসে কর কমানোর দাবি থাকলেও মোশাররফ হোসেন ভূঁইয়া জানান, এ খাতে অনেক সুবিধা দেয়া আছে। নতুন করে উৎসে কর কমানো হবে না। অস্থির পুঁজিবাজার স্থিতিশীল করতে বিশেষ প্রনোদনার কথা থাকলেও বাজেটে এমন ঘোষণা থাকছে না বলে জানান এনবিআর চেয়ারম্যান। এনজিওদের সুদ আয়ে ভ্যাট আদায়ও অব্যাহত রাখার কথা জানান মোশাররফ হোসেন ভূঁইয়া।
এডিপি ১ লাখ ৮০ হাজার কোটি টাকার
একটি অপূর্ণ রেখেই নির্বাচনি বছরে আসছে আরেকটি উচ্ছাভিলাষী বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচি-এডিপি। নতুন অর্থবছরের জন্য এডিপি’র আকার হচ্ছে ১ লাখ ৮০ হাজার ৮৬৯ কোটি টাকা। সার্বিকভাবে যা গতবারের চেয়ে ২৪ হাজার কোটি টাকা বেশি। এর মধ্যে পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের বাস্তবায়ন, পরিবীক্ষণ ও মূল্যায়ন বিভাগের (আইএমইডি) আওতায় থাকবে ১ লাখ ৭৩ হাজার কোটি টাকার এডিপি, যা মূল এডিপি হিসেবে পরিচিত। বাকিটা স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠানগুলোর উন্নয়ন প্রকল্প। নির্বাচনের বছরে বেশি বেশি কাজ আর দৃশ্যমান উন্নয়নের জন্য সবসরকারই এডিপির আকার বাড়িয়ে থাকে। যদিও অনিয়ম, দুর্নীতির কারণে এসব উন্নয়ন কাজ নিয়ে সমালোচনা ও বিতর্কও কম নয়। পরিকল্পনা কমিশন বলছে, গেল ১০ বছরে এডিপির আকার বেড়েছে ৬ গুণ। সাথে বেড়েছে উন্নয়ন প্রকল্পের সংখ্যাও। পরিসংখ্যানের হিসাবে যা ৫০ শতাংশেরও বেশি। ইতিহাস বলছে, স্বাধীনতার পর থেকে কেবল ৫ বার ব্যবহার করা গেছে এডিপির পুরো অর্থ।
নির্বাচন সামনে রেখে পদ্মা সেতু, মেট্রোরেল, রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের মতো সরকারের অগ্রাধিকারের ১০টি প্রকল্পে আগামী অর্থবছরে ৩০ হাজার কোটি টাকা বরাদ্দ রাখা হয়েছে। এর মধ্যে রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রের জন্য সর্বোচ্চ ১১ হাজার ৯৯ কোটি টাকা বরাদ্দ। আর পদ্মা সেতু ও মেট্রোরেলের জন্য রাখা হয়েছে যথাক্রমে ৪ হাজার ৩৯৫ কোটি ও ৩ হাজার ৯০২ কোটি টাকা। নতুন এডিপির ২৬ শতাংশ বা সাড়ে ৪৫ হাজার কোটি টাকা বরাদ্দ থাকছে পরিবহন খাতে। সব মিলিয়ে আগামী এডিপিতে ১ হাজার ৪৫২টি প্রকল্প আছে। এ ছাড়া এডিপিতে বরাদ্দহীন ও অননুমোদিত প্রকল্প আছে ১ হাজার ৩৩৮টি। এই প্রকল্পগুলো থেকে সারা বছর একনেকে পাস করা হবে। পরিকল্পনামন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল বলেছেন, অর্থনীতির আকার বাড়ছে, আছে চাহিদাও। তাই নেওয়া হয়েছে নতুন বড় এডিপি। তবে বিশ্লেষকরা বলছেন, শুধু আকার বাড়িয়ে লাভ নেই। বাড়াতে হবে বাস্তবায়ন দক্ষতাও।
রাজস্ব খাতে পরিবর্তন
জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) নিয়ন্ত্রিত সম্ভাব্য রাজস্ব লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে প্রায় দুই লাখ ৯১ হাজার কোটি টাকা, যা চলতি অর্থবছরের সংশোধিত লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে ৩০ শতাংশ বেশি। রাজস্ব আয়ের তিনটি খাত ভ্যাট, আয়কর ও শুল্ক। এর মধ্যে ভ্যাটকে রাজস্ব আয়ের প্রধান খাত ধরে লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে প্রায় এক লাখ ১০ হাজার কোটি টাকা, যা চলতি অর্থবছরের চেয়ে প্রায় ২০ হাজার কোটি টাকা বেশি। ভ্যাটের পর আয়কর খাতে লক্ষ্যমাত্রা প্রায় ৯৮ হাজার কোটি টাকা এবং শুল্ক খাতে প্রায় ৮৩ হাজার কোটি টাকা। তবে ভ্যাট খাতে বিশাল লক্ষ্যমাত্রা অর্জন ও আওতা বাড়াতে বাজেটে থাকছে একগুচ্ছ প্রস্তাব।
আসছে বাজেটে করপোরেট কর হার কিছুটা কমানো হতে পারে। সে ক্ষেত্রে শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানির করপোরেট কর হার আড়াই শতাংশ কমিয়ে সাড়ে ২২ শতাংশে নামিয়ে আনা হতে পারে। পাশাপাশি মন্দা ব্যাংকিং খাতকে চাঙ্গা করতে ব্যাংক খাতের করপোরেট কর দেড় থেকে দুই শতাংশ কমানো হতে পারে। তবে অর্থমন্ত্রী আগামী কয়েক বছরে সার্বিকভাবে করপোরেট কর হার কমিয়ে আনার একটি পরিকল্পনা দেবেন।
আগামী বাজেটে ব্যক্তিশ্রেণির করদাতাদেরও কিছুটা স্বস্তি দেওয়ার চেষ্টা থাকবে। বর্তমানে শূন্য, ১০, ১৫, ২০, ২৫ ও ৩০ শতাংশ হারে কর দিতে হয়। সে ক্ষেত্রে নিচের দিকের করদাতাদের চাপ কমাতে ৫ কিংবা সাড়ে ৭ শতাংশ হারে আরেকটি কর স্তর রাখা হতে পারে।
এনবিআর সূত্রে জানা গেছে, করমুক্ত আয়সীমা কিছুটা বৃদ্ধির রাজনৈতিক চাপ আছে। সেটি করা হলে করমুক্ত আয়সীমা বার্ষিক ৩ লাখ টাকা করা হতে পারে। বর্তমানে আড়াই লাখ টাকা পর্যন্ত কোনো কর দিতে হয় না। যদিও এনবিআর স্তর বাড়িয়ে করমুক্ত আয়সীমা না বাড়ানোর পক্ষে।
গুগল, ফেসবুক, ইউটিউবসহ বিভিন্ন সামাজিক মাধ্যম কর্তৃপক্ষের আয়কর কীভাবে নেওয়া হবে, তা নিয়ে সুস্পষ্ট ব্যাখ্যা ছিল না। এসব খাত থেকে আয়কর নেওয়ার চিন্তাভাবনা করছে এনবিআর। এদিকে এসব সামাজিক মাধ্যমে বিজ্ঞাপনের ওপর ১৫ শতাংশ ভ্যাট আরোপ থাকলেও তা আদায় করা যাচ্ছে না। এ বিষয়ে সুস্পষ্ট ব্যাখ্যা থাকবে বাজেটে। এ ছাড়া ট্যারিফ মূল্যে ব্যাপক পরিবর্তন আসতে পারে। বর্তমানে ৪২২ ধরনের পণ্যে ট্যারিফ মূল্য নির্ধারণ করা আছে। যা কমিয়ে ৩০০-এর মতো করা হতে পারে। বাজেটে রাজস্ব বাড়াতে ব্যাপক সংস্কার ও নতুন কয়েকটি কর অঞ্চল গঠনের ঘোষনাও থাকছে।
গবেষণা সংস্থা পলিসি রিসার্চ ইনষ্টিটিউটের (পিআরআই) নির্বাহী পরিচালক আহসান এইচ মনসুর বলেন, এনবিআরের রাজস্ব লক্ষ্য অর্জন হওয়ার কোনো সম্ভাবনা নেই। নির্বাচনের কারণে সরকার রাজস্ব খাতে বড় কোনো সংস্কার আনতে পারবে না। তাই রাজস্ব আদায়ে লক্ষ্যের ধারেকাছেও যাবে না এনবিআর। তা ছাড়া রাজস্ব আদায় তো মুখের কথায় হবে না। ভ্যাট, আয়কর ও শুল্ক এই তিন নতুন আইন বাস্তবায়ন করতে হবে।
ভ্যাট হার
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ঘোষনা অনুযায়ী, একক ভ্যাট হার ১৫ শতাংশ বাস্তবায়ন ২০১৯ সালের ১ জুলাই থেকে চালু হবে। এটা নিয়ে কিছু না থাকলেও বাজেটেই ভ্যাট হারে ব্যাপক পরিবর্তন আসতে পারে। বর্তমানে দেশে নয়টি ভ্যাট হার আছে। এটি কমিয়ে ছয়টি হারে নামানো হতে পারে। বর্তমানে দেড়, আড়াই, ৩, ৪, সাড়ে ৪, ৫, ৬, ১০ ও ১৫ এই ৯টি হারে ভ্যাট আদায় করা হয়। সংকুচিত ভিত্তিমূল্যে গণনা করা হয় এসব হার। এনবিআর সূত্রে জানা গেছে, এই হার হতে পারে ২, ৩, ৪, ৬, ১০ ও ১৫ শতাংশ। অন্যদিকে অগ্রিম ব্যবসায় ভ্যাট (এটিভি) ১ শতাংশ বাড়িয়ে ৫ শতাংশ করা হতে পারে।
বাজেট ঘাটতি
প্রতিবারের মতো এবারও মোট বাজেটের চার ভাগের এক ভাগ টাকাই অর্থমন্ত্রীকে ধার করতে হবে। ৪ লাখ ৬৮ হাজার কোটি টাকার বাজেটের মধ্যে অর্থমন্ত্রীকে ধার করতে হবে ১ লাখ ২৭ হাজার কোটি টাকার মতো। এই ধারের টাকার নামই হচ্ছে বাজেট ঘাটতি।
বাজেট ঘাটতি মেটাতে সরকার দেশ-বিদেশ থেকে ঋণ নেয়, যার মধ্যে বেশি ঋণ নিয়ে থাকে দেশের ব্যাংক ব্যবস্থা থেকেই। ঘাটতি মেটাতে এবারো বড় উৎস ভাবা হচ্ছে ব্যাংক ব্যবস্থাকে। এছাড়া সঞ্চয়পত্র বিক্রি করেও বড় অঙ্কের অর্থ সংগ্রহ করে সরকার। এবারো ব্যাংক থেকেই উন্নয়ন ব্যয় বাদ দিলে অনুন্নয়ন ব্যয়ের মধ্যে আগামী বাজেটে সরকারি কর্মচারীদের বেতন-ভাতা, ঋণের সুদ পরিশোধ এবং ভর্তুকিতেই ব্যয় হয়ে যাবে এক-তৃতীয়াংশ।
তত্ত¡াবধায়ক সরকারের অর্থ উপদেষ্টা এ বি মির্জ্জা আজিজুল ইসলাম বলেছেন, এটা অতিরঞ্জিত বাজেট। এটি কখনোই বাস্তবায়ন যোগ্য নয়। তিনি বলেন, বাজেট বাস্তবায়নের হার ক্রমশই কমে আসছে। চলতি অর্থবছরে কমতে কমতে বাজেট বাস্তবায়ন দাঁড়াবে ৮০ শতাংশের মতো। তিনি বলেন, প্রতিবছর বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচি (এডিপি) বাস্তবায়নেও একই চিত্র দেখা যায়। কোনো বছরই পুরো এডিপি বাস্তবায়িত হয়নি। প্রতিবছরই এডিপি বাস্তবায়নের হার কমে যাচ্ছে। একই সঙ্গে রাজস্ব খাতের পরিস্থিতিও খুব ভালো নয়। মোট রাজস্বের ৮০ শতাংশের মতো আসে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) থেকে। এ বছরও রাজস্ব আদায়ে বড় মাত্রায় ঘাটতি হবে। ইনকিলাব

 

এই ওয়েবসাইটের যে কোনো লেখা বা ছবি পুনঃপ্রকাশের ক্ষেত্রে ঋন স্বীকার বাঞ্চনীয় ।