শুক্রবার, ০৩ মে ২০২৪, ১০:০৩ অপরাহ্ন
ব্রেকিং নিউজ:
সিভিল এভিয়েশনের গ্রেফতারকৃত প্রকৌশলী আছির জেলে: প্রধান প্রকৌশলী গোস্বামী- নির্বাহী প্রকৌশলী শরিফের মধ্যোপ্রীতিকর ঘটনা

বিশেষ প্রতিবেদন : বাংলাদেশ সিভিল এভিয়েশন অথরীটি (সিএএবি) দুর্নীতিবাজ প্রকৌশলী দুদকের হাতে পাকড়াও হওয়ার পর তাকে কাশিমপুর কারাগাওে পাঠানো হয়েছে। ১৯ ডিসেম্বও পর্যন্ত তার জামিন হয়নি। এ দিকে সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, সিভিল এভিয়েশনের প্রধান প্রকৌশলী সুধেন্দ বিকাশ গোস্বামী এবং নির্বাহী প্রকৌশলী শরিফুল ইসলামের মধ্যে অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটেছে। গত ১৮ ডিসেম্বও দুপুওে প্রধান প্রকৌশলীর অফিস কক্ষের ভিতর প্রকৌশলী আছির উদ্দিনকে দুদক গ্রেফতারজনিত প্রধান প্রকৌশলীর ভ’মিকা নিয়ে কথাবার্তা হওয়ার পর এক পর্যায়ে প্রকৌশলী শরিফ উত্তেজিত হয়ে প্রধান প্রকৌশলীকে বকাঝকা দিয়ে মারতে উদ্যত হন। এ সময় চরম উত্তেজনা বিরাজ করে। প্রধান প্রকৌশলীর কক্ষের চারপাশে লোকজন জড়ে যায়। পরিস্থিতি সামাল দিতে হিমশিম খেতে হয়। পাশের রুম থেকে সিএএবির কর্মকর্তা-কর্মচারিা বের হয়ে আসেন। আগে থেকেই প্রধান প্রকৌশলীর রুমের ওয়েটিং রুমে াবস্থানরত ঠিকাদাররা এগিয়ে এসে পরিস্থিতি সামলে নেন।
সিএএবির সূত্রে জানা যায়, প্রকৌশলী শরিফ একজন পুরোপুরি ভদ্র লোক। তিনি সাধারনত কারো সাথে তেমন একটা রাগ করেন না। তিনি আল্লাহ ,রাসুল ,হাদিস, কিতাব নিয়ে গবেষণা কওে থাকেন। সহজ সরল মানুষটি কেন ক্ষেপে গেলেন? ঠার প্রধান প্রকৌশলীই বা কেন তার সাথে লাগতে গেলেন? কারন প্রধান প্রকৌশলী তো সব প্রকৌশলীদেও অভিভাবক, তিনি কেন অভিভাবকসুলব ব্যবহার করলেন না? এ প্রশ্ন সিএএবিতে ঘুরপাক খাচ্ছে।
ঘটনার সত্যতা স্বীকার কওে, নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একাধিক ঠিকাদার জানান, দুদকের হাতে গ্রেফতারকৃত প্রকৌশলী আছির উদ্দিনের গ্রেফতারের জন্য প্রধান প্রকৌশলী কোন ভ’মিকা না রাখায় সিএএবির প্রকৌশলীরা তার ওপর অনেকটা ক্ষিপ্ত। এই বিষয়টি আলোচনা করার জন্যই মূলত প্রকৌশলী শরিফ প্রধান প্রকৌশলীর কাছে বিষয়টি জানতে গিয়েছিলৈন মাত্র, অন্য কিছু নয়। কিন্তু প্রধান প্রকৌশলী ক্সিপ্ত হয়ে প্রকৌশলী শরিফের সাথে লূঢাাচরন করেন। যার জন্য প্রকৌশলী শরিফ ক্ষেপে যান এবং প্রীতিকর ঘটনার জন্ম হয়।
এ ব্যাপাওে জানতে প্রধান প্রকৌশলীর সাথে যোগাযোগ করেও তাকে পাওয়া যায়নি।

এই ওয়েবসাইটের যে কোনো লেখা বা ছবি পুনঃপ্রকাশের ক্ষেত্রে ঋন স্বীকার বাঞ্চনীয় ।