রবিবার, ০৫ মে ২০২৪, ০৯:৩৮ অপরাহ্ন
ব্রেকিং নিউজ:
বিমানের এস্টেট ম্যানেজার জনাব আলি ১ /১১’র সময় নদগ টাকাসহ ট্যাক্সফোর্স কর্তৃক হাতেনাতে ধৃত : নাকে খত দিয়ে পার : হোটেল বাণিজ্য জমজমাট

বিশেষ সংবাদদাতা : সরকার বিরোধি কর্মকান্ডে লিপ্ত থাকা, জামায়াতের রোকন বিমানের এস্টেট ম্যানেজার জনাব আলিকে ১/১১’র সময়ে বিমানে ট্যাক্সফোর্স সদস্যরা নগদ প্রায় ২ লাক টাকাসহ হাতেনাতে গ্রেফতার করে। পরে নাকে খত দিয়ে মাফ করে দেয়া হয়। এ ঘটনা বিমানের বলাকা ভবনে চাউর হয়ে আছে। কিন্ত এরপরও এস্টেট ম্যানেজার জনাব আলি নিজেকে শোধরাননি। একই পোস্টিংয়ে দীর্ঘ প্রায় ১০ বছর অতিবাহিত হওয়ার সুবাধে দুর্নীতিতে আরো হাত পাকা করেছেন। তার বিরুদ্ধে বিমানের তালিকাভুক্ত হোটেল বানিজ্যসহ নানা কমিশন বাণিজ্য চলছে বলে বিমানের বলাকা ভবনের একাধিক ঠিকাদারের মুখে মুখে এ সব কথা ভেসে বেড়ায়। তার দুর্নীতির বিরুদ্ধে দুদকে অভিযোগ দায়ের করার পর দুদক তা আমলে নিয়ে তদন্তে মাঠে নামছে বলে জানা গেছে।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, বিমানের তালিকাভুক্ত হোটেল টেন্ডার, কার্যাদেশ থেকে শুরু করে পুরো টেন্ডার প্রক্রিয়ার দুর্নীতির সাথে এস্টেট ম্যানেজার জড়িত রয়েছেন। বাণিজ্যিক ভবন ব্যতীত আবাসিক ভবনে বিমানের হোটেল বরাদ্দ, ভুয়া ট্রেড লাইসেন্সে টেন্ডারে অংশগ্রহণ করার সুযোগ করে দিচ্ছেন এস্টেট ম্যানেজার জনাব আলি। শুধু দেশে নয় –বিদেশেও হোটেল বরাদ্দকরণের নামে কমিশন বানিজ্য হাতিয়ে নেয়া হচ্ছে। এ সব কমিশন হাতিয়ে নেয়ার অলিখিত ক্যাশিয়ারের দায়িত্ব পালন করছে তার অধীনস্থ, একজন ক্লিনার এটেনডেন্ট হয়েও ম্যানেজার জনাব আলির পিএগিরি করা সেই আরেক জামায়াতের মহিলা রোকন মনি বেগম। মনি বেগম বোরকা-হিজাব করলেও এটা তার লেবাস বলে অনেকে জানান। বোরকা-হিজাবের ভিতরে শয়তান লুকিয়ে থাকে বলেও অনেকে মনে করেন।
সূত্র জানায়, বিমানের এস্টেট ম্যানেজার জনাব আলি ইতিপূর্বে নিয়োগ শাখায় থাকার সময় অবাধে নিয়োগ কেলেংকারি করেছেন-যা সে সময় ট্যাক্সফোর্স তাকে নগদ টাকাসহ হাতেনাতে ধরে ফেলে। এবার এস্টেট ম্যানেজারের দায়িত্ব পালন করার সুবাধে বিমানের বিভিন্ন স্থাপনায় ক্লিনিং ইজারার নামে ইজারা কমিটির সেক্রেটারির প্রভাবে দুর্নীতিতে জড়িয়ে পড়ছেন। বিমানের তিন স্থাপনায় সর্বনি¤œ দরদাতাকে কাজ না দিয়ে সর্বোচ্চ দরদাতাকে কাজ দেয়ার পায়তারা করছেন। ক্রমশ

এই ওয়েবসাইটের যে কোনো লেখা বা ছবি পুনঃপ্রকাশের ক্ষেত্রে ঋন স্বীকার বাঞ্চনীয় ।