রবিবার, ২৮ এপ্রিল ২০২৪, ১২:২৯ অপরাহ্ন
ব্রেকিং নিউজ:
সিভিল এভিয়েশন : পরবর্তী প্রধান প্রকৌশলী হাবিবুর রহমান-ই

স্টাফ রিপোর্টার : সিভিল এভিয়েশনের বর্তমান প্রধান প্রকৌশলী ২৩ সালের প্রথমে অর্থাৎ জানুয়ারিতে পিআরএল-এ যাবেন। প্রশ্ন ওঠেছে, তাহলে পরের প্রধান প্রকৌশলী কে? জুনিয়রকে সিনিয়র করে গোস্বামিকে প্রধান প্রকৌশলী করায় পেছনে পড়ে যান তত্বাবধায়ক প্রকৌশলী সিডি শহিদুল আফরোজ, তত্বাবধায়ক প্রকৌশলী ইএম মো. আব্দুল মালেক। কক্সবাজার বিমানবন্দরের জেনারেটর ক্রয় দুর্নীতি মামলায় শহিদুল আফরোজের জেল , গোস্বামিকে বাধ্যতামুলক অবসরে পাঠানোর পর ইএম বিভাগ থেকে দ্বিতীয়বার আব্দুল মালেককে প্রধান প্রকৌশলী করা হয়। ওনার মেয়াদ শেষ হবে ২০২৩ সালের জানুয়ারিতে। তাহলে পরবর্তী প্রধান প্রকৌশলী কি শহিদুল আফরোজ না সিনিয়র, দক্ষ, চৌকস প্রকৌশলী হাবিবুর রহমান। শহিদুল আফরোজ দুর্নীতির মামলায় সামাল দিতে না পারলে হাবিবুর রহমানই পরবর্তী প্রধান প্রকৌশলী বলে সিএএবির সংশ্লিষ্ট একাধিক সূত্রে জানা গেছে। তবে তার আগে তাকে থার্ড টার্মিনালের পিডি করা হতে পারে।
রিট মামলা : নির্বাহি প্রকৌশলী মিহির চাদ দে কর্তৃক উচ্চ আদালতে রিট পিটিশন মামলায় দুই তত্বাবাবধায়ক প্রকৌশলীর ইএম পদোন্নতি কেন অবৈধ হবে না তার জবাব চেয়েছেন উচ্চ আদালত। এই দুজনকে যদি ্স্বপদে বহাল রাখা হয় তালে নির্বাহি প্রকৌশলী শাহরিয়ার মুর্শেদ সিদ্দিকী এবং আব্দুল্লাহ আল মামুনকে তত্বাবধায়ক প্রকৌশলী পদে পদোন্নতি দেয়ার প্রক্রিয়া হতে পারে। আর তা না হলে এদের পদোন্নতি আটকে যাবে।
পিআরএল-এ যাবেন মাকসুদ, শরিফ তত্বাবধায়ক প্রকৌশলী : ২০২২ সালের জানুয়ারিতে পিআরএলএ যাবেন তত্বাবধায়ক প্রকৌশলী, পিডি থার্ড টার্মিনাল একেএম মাকসুদুল হক। সে ক্ষেত্রে নির্বাহি প্রকৌশলী সিডি শরিফুল ইসলামকে তত্বাবধায়ক প্রকৌশলী পদে পদোন্নতি দেয়াা হতে পারে। আর থার্ড টার্মিনালের পিডি করা হতে পারে সিনিয়র দক্ষ ,চৌকস প্রকৌশলী হাবিবুর রহমানকে ।

ব্লাকবল পদে ডিডি প্রশাসন : সিএএবিতে বদলি অযোগ্য অর্থাৎ ওই চেয়ারে বসলে চাকরির মেয়াদ শেষ না হওয়া অবদি বদলি হতে হবে না। তিনি নিজেকে বাড়ির মালিক মনে করেন আর সবাই ভাড়াটিয়া। অনেকে এটাকে ব্লাকবল পদ মনে করেন।এ পদে ডিডি নূরুল ইসলাম বসে আছেন। তাকে এখান থেকে বদলি করে এমন ক্ষমতা কার? তার দুর্নীতি নিয়ে দৈনিক যুগান্তওে ইতিপূর্বে প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়, তার সম্পর্কীয় গোয়েন্দা প্রতিবেদন ভেস্তে গেছে বলে শোনা যায়। তিনি এখানে বসে নিয়োগ বাণিজ্য, টেন্ডার বাণিজ্যের প্রক্রিয়া করেন, বদলি বাণিজ্য, রিপ্লেসম্যান বাণিজ্য চলতে থাকে।তার ইশারায় ৮ম শ্রেনী পাস ড্রাইভার হাইকে প্রশাসনিক কর্মকর্তার ১ নম্বরে তালিকাভুক্ত করা হয়। তার কথিত ভাগিনা হাকিম সোনাসহ গ্রেফতার হবার পরও চাকরিতে বহাল।

এই ওয়েবসাইটের যে কোনো লেখা বা ছবি পুনঃপ্রকাশের ক্ষেত্রে ঋন স্বীকার বাঞ্চনীয় ।